‘পিতামাতার হয়েছে বয়স
উঠিতে বসিতে বেশ কষ্ট
সন্তান ভাবে এক আধুনিক ঘর
যেথায় সুবিধা হবে যথেষ্ট।
নিরাকার ভাব করিতে সাকার
করে ফলিত প্রয়োগ যথাসম্ভব
অবশেষে একদিন ঈপ্সিত আলয়
মাতাপিতার কষ্ট করিল লাঘব’।
ভালবাসাই মূলধন বুঝিতে প্রয়োজন
প্রয়োজন মেটাতে করে নানা আয়োজন
কর্ম শেষে হয় তার বোধের পক্বতা
পরিবর্ধন করে তার পূর্ব অভিজ্ঞতা।
পরিবার, পরিজন, ঘর দুয়ার
কৃষি-শিল্প কিংবা কর্ম প্রতিষ্ঠান
এ সকলই দেয় জ্ঞানের পূর্ণতা
সঞ্চারিত হয় যাহা বংশপরম্পরা।
পিতামাতা-গুরুজনে সেবা-ভক্তি যত
ভালবাসা তাদের মনে সতত জাগ্রত।
তার সাথে বিয়ে-আদি সুসঙ্গত হলে
কর্ম ধারা যশ-প্রতিষ্ঠা বৃদ্ধি হয়ে চলে।
জীবনবৃদ্ধির এইতো লক্ষণ, সুখ-শান্তির আধার
একেই বলে ধর্ম-কর্ম, সকলকে নিয়ে চলার।
সকলের আস্থা ভাজন, হওয়া নির্ভরযোগ্য
ঈশ্বরপ্রাপ্তির এইতো মর্ম, সকল জীবনের লক্ষ্য।