উত্তরবঙ্গের আকাশে তখনও দিনের আলো মুখ ফেরাইনি,
কিন্তু এ কোন সভ্য সমাজ!
হাজার হাজার আলোর রোশনায় এ অন্ধকার ঢাকতে পারবে কি?
ওকে গাছে বেঁধেছে , ওকে মারছে!
কেও প্রশ্ন করেনি , কেও বাঁচাতে আসেনি ,
সবাই তো বাঁচতে চাই।
ও যন্ত্রনায় ছটফট করেছে ,ও চিৎকার করে কত কত অনুরোধ করেছে ।
কেও শুনেনি, দলবদ্ধ হয়ে পেশি ফোলালেই মানুষ মারার অধিকার পাওয়া যায়!
গনধোলায়ের নামে ,সংখার জোরে কিছু বিকৃত মানসিকতার নোংরা মানুষ নিজের নোংরা ইচ্ছেকে পুরন করতে শয়তানি কারবার করছে ।
উত্তরবঙ্গের আকাশে তখনও দিনের আলো মুখ ফেরাই নি!
কিন্তু এ কোন সভ্য সমাজ!
হাজার হাজার আলোর রোশনাই এ অন্ধকার ঢাকতে পারবে কি?
ছোট্ট ছেলেটির কানে বাজে যত্ননা কাতর বাবার আর্তনাদ
ছেলে বৌয়ের চোখের সামনে শযতানের বিকৃত রুচির বিকৃত মানযিকতার চক্রান্তে শেষ হয়ে গেল এক জীবন!
পুলিশ এসেছে কিন্ত তখন সব শেষ ,
এভাবেই কি মুহূর্তের ব্যাবধানে সবশেষ হয়ে যায়?
ঐ শয়তান গুলো পালিয়ে বেড়াচ্ছে ,
খুঁজে চলেছে কোন দুর্নীতিবাজ নেতার কোল ,
ওরা জানে এভাবেই বাঁচতে হয় !
কিন্তু কত দিন সেটা জানে না!
তবু এরা রাজনীতির রঙ মাখিয়ে নিজেকে বাঁচাতে চাই।
তাই আজও ভাঙা ঘড়ে ছড়িয়ে থাকা এলে মেলো সংসারে ছেলের হাত ধরে শযতানদের শাস্তি দাবি করে কোন এক সদ্য স্বামী হারা স্ত্রী!
আমরা আজও এসব কি হচ্ছে বলে আপসোস করছি , আবার সব ভুলে নিজেকে নিয়ে নিজের মতো বেশ আছি!
ঐ শয়তানগুলোর শয়তানি চিরদিনের মত বন্ধ হওয়া দরকার , জোর দিয়ে একথা বলতে পেরেছি কি?
ভয় হয় সত্যি কোনদিন যদি সবহারানো এই শিশুরা চোখে চোখ রেখে প্রশ্ন করে বসে
কি অপরাধ ছিল ওদের বাবার , কার জন্য ওদের দু বেলা ঠিক মতো খাবার জোটে না ।
কোন উত্তর জানা আছে কি?