কত কিছুই দেখতে চেয়েছি,
কতটুকু দেখেছি প্রশ্ন সেখানেই!
একেই কি বলে মুখোশের আড়ালে নিজেকে দেখা?
সেদিনের ভালো লাগার সবটাই কি ভালোলাগা ছিল?
না অন্য কিছু !
সমস্যা এখানেই, দ্বন্দ্বের শুরু মনের গভীরে।
যে পাখিটি রাতের অন্ধকারে চিৎকার করে হারানো সাথী কে খোঁজে,
তার চাওয়া পাওয়ার কোন দ্বন্দ্ব নেই।
তবুও তার কাছে পাওয়ার অপর নাম কি লক্ষ্যে পৌঁছানো?
কুয়াশা ঢাকা বনের রাস্তায় পথ হারানো ভাল্লুকের চিৎকার স্বজন হারানোর কান্না মনে হতে পারে।
কেও বোঝেই না বহু বছর সে ঘর ছাড়া সম্পুর্ন একা!
তার মনের দ্বন্দ্ব পথ হারানোতে না, লক্ষ্য হারানোতে!
সব কিছুর উদ্ধে সে লক্ষ্যেই অবিচল!
চলার পথে কোথায় কি ভাবে ইতি টানতে হয়
সে চিন্তাতেও মনের দ্বন্দ্ব লুকিয়ে!
মনের দ্বন্দ্ব শরীরের অঙ্গে নাড়া দেয় ।
যে মানুষ নিজের পরিবারের মেয়ে দের সন্মান করতে পারে না,সেই নারী মুক্তির তত্বকথা শোনাচ্ছিল
একেই কি বলে মনের দ্বন্দ্ব?
একেই কি বলে নিজের কাছে নিজেকে লুকানো?
তখনো দিনের আলোয় সবকিছু স্পষ্ট ,আকাশের মেঘ দূর দেশে পাড়ি দিয়েছে।
ঝড়ে ভাঙা পাখির বাসা,
তচনচ হওয়া ঘরের মেঝেতে শিশুর মুখে হাসি,
তবুও কোথাও একটা আশারআলো উঁকি দেয় মনের গভীর থেকে!
সত্যিই চোখের সাথে মনের কোথাও একটা দ্বন্দ্ব?
না ,ঠিকমত মত বুঝতে পারি না, হয়তো এভাবেই জানতে হয়।
একেই কি বলে মনের গভীরে নিজেকে খোঁজা ?