আজকের কথা না , আমি দু হাজার পঞ্চাশ সালের কথা বলছি ,না না সত্তর করে দাও দু হাজার সত্তর সাল!
কোন ঝামেলায় থাকবে না! কোন একজন বুকচিতিযে দাঁড়িয়ে শাসকের সামলে চিৎকার করে বলবে !
এটা করে দিলাম ওটা করে দিলাম বলে বাহবা নেবার কিছু নেই ওটাই শাসকের কাজ , বরৎ যেটা করার কথা ছিল অথচ করতে পারেন নি সেটা বলুন !
না করতে পারার কারন বিচার করে দেখুক জনগণ!
শাসক তোমাকে যে চেয়ারে মানুষ বসিয়েছে তার মর্যাদা রক্ষার দায়িত্বও তোমার ।
নিজেকে সেই পদের যোগ্য করে তোলো , নিজের অক্ষমতা দিযে চেয়ার টিকে নষ্ট করার কোন অধিকার তোমার নেই।
আজকের কথা না আমি দু হাজার পঞ্চাশ সালের কথা বলছি, না না সত্তর করে দাও দু হাজার সত্তর!
কোন একজন ঠিক শাসকের জন্য নির্ধারিত আইনের পাঠ শেখাবে ।
আইন পালনের জন্য শাসক , শাসকের আইন চলতে পারে না!
শাসকের জন্য যোগ্যতা দরকার , দরকার অনেক ত্যাগ নিজেকে দাঁড় করাতে হবে সেই জাযগায়।
যে কেও শাসক হতে পারে না,
রামায়ণ ,মহাভারতে প্রকৃত শাসকের সন্ধান ছিল।
চানক্য তুলে ধরেছে শাসকের ভিন্নরূপ!
সে সব উল্টে পাল্টে কিছু একটা চলছে চলুক ।
কিন্তু দু হাজার সত্তরে কোন সমঝোতা কোন মতেই না।
আজকের ভীত অনেক আগেই পোঁতা হয়েছিল !
সেটাই ইমারত তৈরী করেছে!
তাই দু হাজার সত্তরের আশায় বুক বাঁধা ?