—“যেদিন তুমি বুঝবে, গাজী,
কষ্টটা ওই বিন্দুরও;
সেদিন পাবে বেহেশত্ তুমি
হও কাফির বা মিসকিনও।”
—“হাশরেরও ময়দানে হায়
নালিশ দেবে মুসল্লী,
তাতে গাজীর কি এসে যায়
এসব ওদের বুজরুকি!
মাঝরাতে যার ঘুম ভাঙিয়ে
আল্লাহ ডাকে মসজিদে,
সেই তো দ্বীনে কাঁদছে, গাজী,
খোদার অমন তুষ্টিতে!”
—“চোখ খুলে দ্যাখ জাহান্নামী
আগুন যে তোর অস্থিতে,
আর কতোকাল থাকবি পাপী
গাজীর অমন যুক্তিতে!
হও হুশিয়ার, হও হুশিয়ার
তাকবীর দাও জুম্মাতে,
মদের বোতল থাকবে গাজী
হুর সমেত ওই জান্নাতে।”
এসব শুনে হাসলো গাজী
কইলো, “মুমিন মান্নাতী,
দো-জাহানের মালিক জানে
চিজ কিয়া হেই চুকনগরী!”
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪।