ভবিষ্যৎ প্রজনন প্রভাবে গর্বিত হন ,
জানেননা বর্তমানে কতই পরিবর্তন ।
অহংকারে সদাই মত্ত দেখি আচরণ ,
বর্তমান জগতের জানেননা দিনক্ষণ ।
পূর্বপুরুষের রক্ত প্রবাহ শিরায় উপশিরায় ,
রক্তের কাজ মনুষ্যত্ত্বে কাজ কর্মে দেখায় ।
পিতা মাতা প্রপিতামহের নাম কর্মে বর্তায় ,
কাজ কর্ম ব্যক্তিত্ব দেখে মানুষে মান্যতা পায় ।
কর্মই হয় পরম ধর্ম তিলক কাটলে হয়না ধর্ম ,
গলায় মালা মুখে নাম লোক ঠকানো ধর্মের বর্ম ।
তিলক ফোঁটা নামের মালা সেবায় জীবে অবহেলা ,
এটাই নয়কো ধর্ম যদি জীবে না বাসে ভালা ।
পূর্বপুরুষের সুকৃতি আগামী প্রজন্ম ফল ভোগ করে ,
তাই সুকর্মের সুফল বর্তায় ভবিষ্যৎ প্রজন্ম পরম্পরে ।
পূর্বপুরুষের রক্ত কাজ করে পুরুষানুক্রমের মাঝ ,
সে কথা কেউই বোঝেনা ভাবেনা বর্তমান সমাজ ।
নদী যেমন জল বহে যুগ যুগান্তর ধরে নিজ মহিমায় ,
তেমনি পুর্বপুরুষের জিন কাজ করে শিরা উপশিরায় ।
(কবি গোপালচন্দ্র সরকারের কাব্যের মন্তব্য করতে গিয়ে এই বৃহত্কারে কাব্যটি লেখা !তাঁকেই উৎস্বর্গ করলাম !)
****************
রাত্রি - ৮ : ৩১ মিনিট ।
০৫ /০২ / ২৪ সোমবার ।
কোলকাতা ।