পঞ্চমীতে দোলায় চড়ে আসবেন দশভূজা পিতার ভবন ,
ষষ্টিতে বিল্ববৃক্ষমূলে মহামায়ার সবাই করবে বিল্ববরন  ।
মহাসপ্তমীতে দোলায় চড়ে কলাবৌয়ের মন্ডপে  আগমন ,
মহাষ্টমীতে মহামায়ার অষ্টমীতে পুজে নৈবিদ্য ফুল চন্দন  ।

মহানবমীতে মায়ের মৎস্য নবম ব্যঞ্জন সহ অন্নভোগ প্রদান  ,
মহাদশমীতে মা সতীর ঘোটকে চড়ে শিব সাথে কৈলাশে গমন ।
দশমীর মায়ের সম্মুখে রাম রাবনের যুদ্ধে করে রাবন দহন  ,
মা দুর্গার আশীষে হয় দশাননের রামচন্দ্রের হস্তে মরন   ।  

সীতাকে উদ্ধার হেতু অসময়ে রামচন্দ্র  মাদুর্গাকে পুজেন  ,
অসময়ে মায়ের পুজা করেন রামচন্দ্র আশীর্বাদ ধন্য তাঁর হন ।
আশ্বিন মাসে এক শত আট পদ্ম দিয়ে রাম দশভূজাকে পূজেন ,
রাম কে পরীক্ষা কারণ একটি নীলপদ্ম মাদুর্গার করেন হরণ  ।

নীলপদ্ম আঁখি শ্রীরাম ভাবেন তাঁর  আঁখি নীলবরন,
একটি পদ্ম কোথায় পাবেন আপন উপাড়ি আঁখি করিব পূজন ।
তখনই ধনুকে জ্যা করিয়া রোচন নীলপদ্ম আঁখি করতে উৎপাটন ,
রামচন্দ্র করেন মায়ের বোধন সেই হতে অকালবোধন হয় প্রচলন ।

             ********************
সন্ধ্যা - ৫ : ৩০ মিনিট   ।
০৬ / ১০ / ২৪ রবিবার  ।
কোলকাতা  ।