কাঁচের মার্বেল, আর ঘুড়ির লাটাই-এ
আটকে থাকা শৈশব-
আজও আমায় টানে,
সেই আমতলা আর জামতলার মাঠে।
আজও চলার পথে থমকে দাঁড়াই,
মা পাখীকে ঠোঁটের কোণে খাবার নিতে দেখলে।
বিড়াল শিশুকে মুখে নিয়ে যখন মা বেড়ালী
থাকার জন্য নূতন জায়গা খুঁজে, তখন আমি আনমনা হয়ে-
আমার মাকে দেখি।
সময়ের স্রোতে ভেসে যাওয়া শৈশব
আজ আমার নাগালের বাইরে।
এক-পা, দু-পা করে ফেলে আসা শৈশবের দুয়ারে
ফিরে যাওয়ার সুপ্ত বাসনা,
আজও কড়া নাড়ে,
অবচেতন মনের গোপন আস্তানায়।