২১)
চিরন্তন শব্দের নকশা থেকে
দূরে, যে ঝর্ণা;
তার বিশ্বাস পথে
রূপকথার
গুণিতক হারে বেড়ে চলা।
২২)
পথের ভাঙ্গন রোগ
থমকে থাকা। খাবি খাওয়া। আকাশ
জল হয়ে যাওয়ার আগে
মৎস্য কন্যার আঁশে
দেখে যাই
ঈশ্বরের পরবর্তী ভাবনা
২৩)
কাচ ভেঙ্গে কিছু আলো ভিতরে আসে
দম দেওয়া ঘর পরিষেবা দিতে থাকে
নীরবতা ভেঙ্গে
টিনের চালে; সেই সব জল কণা
আমাদের মনে করিয়ে দেয়
আয়ত্তে সুধু
ভিজে পায়ের ছাপ।
২৪)
ক্লান্তি এলো।
তুমি।
পথ জুড়ে বেপথু হাহুতাশ। জমা রাখছি
এই তো, তোমার নাম। বাতাসে
পুড়ে যাওয়া উচ্চারণ
ঘুরে দাঁড়াচ্ছি।
বসন্তের বাতাসে এসো লেবু গাছ।
২৫)
রৌদ্র বিরতিতে
ঘুম চোখের আবছা দৃশ্য
এবং
ছাতা খুলে ছায়ার উপলক্ষ
বাদামি বেঞ্চ
পার্কের রাস্তায়, ইতস্তত টহল
প্রশ্রয়
ফিরে এসো ফিকে গোলাপি বিকেল
চিবুক ছুঁয়ে নতুন উপকথায়।