১)

অনুচ্ছেদে বাড়ির রং; ছদ্মবেশে ফিরে আসে
চাপা হাসির কলকল
পুরানো পাড়া দিয়ে হাটতে হাটতে
আমরা যারা এখনো থমকে দাড়াই

তারাই জানে

স্ট্রিট লাইটের আলোতে যে সব সন্ধ্যেফড়িং বাড়ি ফেরে তাদের ফ্রকে লেগে থাকে দারুচিনির দহন। ইশারায় মৌতাত লিখি, মৌতাতে সাঁতারের বাসনা। ঝিরিঝিরি বৃষ্টিতে ভাসিয়ে দেওয়া কাগজের নৌকারা খুঁজে ফেলে নক্ষত্রলিপি। কার্নিশ জুড়ে ঢেউ ওঠে, কামরাঙা আলোতে উজ্জ্বল হয় পায়ে পায়ে চলেতে থাকা নূপুরধ্বনি। সংরক্ষিত সড়ক অক্ষরে অক্ষরে কবিতা হয়ে ওঠে।


২)

একবার মরণ চাইবো।
                      আঁখিপল্লবে বেধে রাখো মরমিয়া ঘুমঘুম রাত  

ভাবি এর থেকে বিরহ ভালো, তবু তো জোনাকির আকাশ যাত্রার সাক্ষী হতে তোমার পারফেক্ট ফিগার আসবে না

ভাবি এ ভাবে বিদ্ধ হতে হতে এক দিন তোমাকে গোলাপ নামক পুষ্প হয়ে নিজেকে উপহার দেবো। আমায় ছেঁটে ফেলার আগে তোমার উড়ুউড়ু সাজগোজ

সব বিকেল তীব্র দুপুর হয়
সব একলাদিনই জমে          
                                      চিলেকোঠার রোদমনস্কতায়
নিষিদ্ধ গাছ ও ছায়া। পুড়ে যাচ্ছে ছিঁড়ে আনা এক্কাদোক্কার উঠোন
পায়ের গোছায় ক্ষেতের আলপথ;
বাঁক,                                           সবুজ