চোদ্দ নম্বর কে গলায় ঢালিয়া দাঁড়ি কমা হীন অনুভূতির বিচিত্র তালগোল পাকানো মস্করায় নিজেকে নিমজ্জিত করিলাম
অতঃপর
অতসীর শরীরে ফিরিতে ফিরিতে দেখি সাদা মেদ ফাটিয়া বাহির হইয়া আসিতেছে দুরূহ ভাষা আর অকথ্য গালিগালাজ
মেজাজ খিচড়ে খামচে দিই কমলা সূর্য; হি হি বোধ হয় লেগেছে কান্না জুড়ে উদ্দীপনা পতনের গন্ধ

বিছানার চাদর। ঘেন্না দাগ।
ছুঁয়ে দেখো। শরীর সজাগ।

অর্ধেক গিলিয়া ফেলা মহাশয়ের বহুদিনের অভ্যাস রাতে দিন ও দিনে রাত গিলিয়া পাড়া ও মহল্লার গুষ্টির পিণ্ডি ও মা-বহিনের উদ্দেশ্যে বিল্লপত্রাঞ্জলি উৎসর্গ করিতে করিতে এক দিবসে নর্দমার ধারের গোলাপের চারা পুঁতিয়া শহিদ হইলেন
অতঃপর
অতসীর শরীরে ফিরিতে ফিরিতে দেখি রোমকূপ হইতে গোলাপ কাটা বাহির হইয়া আমাকে শতছিদ্র করিতেছে
রাগে কামড়ে দিই পাপড়ি সমেত কুসুমকলি; রক্তাত্ব ভোরে আশ্চর্য নিরবতা পালন করে অনিদ্রচোখ