সূর্য্য ডুবলো যখন
আঁধার নামছে ধীরে
তারাদের আলো চুপচাপ
নেভে জ্বলে অস্থিরমনা...
অপেক্ষায় বাকি রাত পূর্ণ যুবতী ।
চেনা সুরে অসময়ে ডাকলো কোকিল
রবাহুত ন্যাড়া উঠোনে
দখলের চেতনা সামিল ।
নিবিড়ে অলিন্দে সেই তিথি
চিনলাম স্বাতী, অরুন্ধতি ।
বেছে নেওয়া পথ ঘাট,
আঁকা আছে অজস্র পা ;
গুবলেট দিন মাস বছর ।
পানা-ডোবা, অসহায় রাতের সারস
জোছনার মুকুল বকুলে ;
রেখে গেছে পুলক পালকে ।
দাবানল রোষানল ভিতর বাহির
অনুভবে খোলামেলা উঠোনেই ধাঁধা ;
চুরি করা সুখ-দুখ
নড়ে চড়ে মান্ধাতা গাঁথা ।
চেয়ে দেখি আশ-পাশ ওপর ও নীচ
উজ্জ্বল অরুন্ধতি ভোমর চোখে ।
নিরিবিলি উঠোনেই কণ্ঠির মালা ।