এক চিলতে কাটা মেঘ,
হাতছানি ক্ষীণ আলোর দিশা
হয়তো সম্ভাবনা ;
ধূসর বরণ সাজের ধরণ
রেকাবীতে রোজ তামাশা,
কী জানি কি হয়
নয় তো জানা ।
ইচ্ছে যখন কাটুস কুটুস
পিঁপড়ে কামড় ;
ঝলসে উঠে
বিরুপ প্রেমের গুমোর ব্যথা…..
দোলায় চামড় ।
লাল গরিমায় শখের গোলাপ
ছড়ায় আলো দুর গগনে…
কাটা ফাটা গুঁড়ির বাকল
আসল বয়স নাই বা জানে ।
সযতনে 'আন্তরিক'
নিবিড় দোলা… সজোর টানে ।
নাহয় চাঁদ মুচকি হেসে
একটু নেহাৎ মস্করা !
গ্রহের ফের অজান্তে পায় আস্কারা ।
ঢিলে হাতের ছিলা ছোটে
কেন্দ্র ছেড়ে,
স্পর্শকের রেখার মেজাজ
আঁকড়ে ধরে ;
বিশ্বাসের ফাঁকাবুলি ধুনকরের টঙ্কারে -
লক্ষ্যছুট নিশানায়
নিলাজ গুলির ছররা ।
অলকানন্দা নদীর ঘেরে
আঁধার গুহায় কোটেশ্বর
সাধ সঙ্গম রুদ্রপ্রয়াগ
মন্দাকিনী ছন্নছাড়া ।
জীবিকায় সচল মতি
ধারাপাতে নামতা সুর ;
আঁকড়ে কষ্ট বেঁচে থাকা
মন্দ স্বাদ - অম্লমধুর !
এসব গল্প শতেক সালের
জেনে বলো হবেটা কী…..
অবিশ্বাসের হলুদ দাগ
চোষে আঙুল পুরনো ঘি ।
বন্যতার সাথে আমায়
ডাকো কেন বারে বারে ;
অভিমানী ভালোবাসায়
কেবলই চাও বাহুডোরে ।
এতো কিছু ঘটনাতেও
মানুষ তুমি সেই একটা….
দামাল ছেলের খামখেয়ালে
মাতলামিতে নেই খটকা ।
তালপাতার পুরনো পুঁথি……
উল্টে পড়া নয় খামোকা ।
শীতল ধারায় বইলো সুখ পাহাড়ি মন বন্যতা,
নচেৎ সময় আক্ষেপের
চিরন্তনী শূন্যতা ।