সেদিন তুমি চকটা রেখে শ্লেটের এক কোণায়
আঁকলে ছবি এঁকাব্যাঁকা রেখায়
শুধুই দেখেছিলে – ভীষণ মন দিয়ে
আবছা কালো ছাই রঙা মেঘ
পুড়ে যাওয়া সুশীল অঙ্গার......
নীল আকাশের হদিস নিতে
একগুঁয়ে গোমর
দুধ সাদা বক ডানায় ঠিকানা ।
গ এর পাশে র রাখা কি ব এর পাশে জ
বোঝেনি যা চেতন ভরা ধী
মন্দিরে বেজে উঠলো শাঁখ, হ’ল উলুধ্বনি ;
ছবির নীচে সাদামাটা কথা
বাইতে নাও, জোয়ার জানায় তিথি ।
তুলে পাল টালমাটালে শক্ত ধরা হাল ;
তুলসিতলার সাঁঝের বাতি নিখুঁত পরিক্রমা ।
হাতের রেখা কপালে ভাঁজ কিংবা আঁকা ছক ......
জ্যোতিষ জ্ঞান করবে এর বিহিত ;
চেতন অবচেতন, লজ্জা রঙে কেত্ন,
করছে মিছে লড়াই
মেরুপ্রান্তে বরফ জমা শীত ।
গ্রহ তারা সফর শেষে জ্যোতিষ বলে -
নেই ঠিকানা জোয়ার জল,
দোলায় শোনে কোলাহল ।
শ্লেটের কোণে দেখি আবার তোমার তিনটে আঙুল –
শক্ত ধরা চক ।।
এবার জানি – আঁকবে ছবি কী !