স্বর্ণের রথে বসে অভিজন চক্রে
দম্ভে ছুটছে কুলীন পৃথিবীর বক্রে
পরিধান ফারাকে ভাষা মান অর্থে
নিরূপিত কবি সে অন্ধের মর্তে!
বাহন থামিয়ে ধীরে হাঁটে চারিপাশ
মিথ্যের ঝুলি কাঁধে প্রথা ফরমাশ
অমূর্ত চিত্রকলায় মানুষের উপহাস
মঞ্চ মুকুট লোভে তারই করে চাষ।
ধারণা গোঁড়া ভাঁজে বাহুবলি শব্দ
বিজ্ঞ প্রচার ছকে সবে করে জব্দ
কবিতার পংক্তিতে গালিতেই মত্ত
পারিষদ সভা গায় রাজধন বিত্ত।
স্বর্গের ঠাঁই কোথা প্রকৃতির তন্ত্রে?
ইন্দ্রে খোঁজে না গোঁড়া পরীক্ষা যন্ত্রে
স্বর্ণের রথে বেগে মেশে ভূত পঞ্চে
মিথ্যের ঝুলি ফিরে কেহ বয় গঞ্জে।
পিতৃপুরুষ যার করে গেছে ধান্দা
বন্ধ্যা বংশ তারই সাজে বীর যোদ্ধা
পর্বের সভা শেষে অজানাই মোদ্দা
প্রকৃতির হীনচেতা এভাবেই বোদ্ধা।
ধৃতি রাজ