রমজান আসে জাহানে,
বহু তৃষ্ণা পূরণে।
রমজান আসে সমতা প্রতিষ্ঠার চাদরে করে,
জমিনে সুখের নিশানা উড়াতে।
রমজান সমৃদ্ধির সমার্থকে বসে,
আত্মার ঐশ্বর্যকে প্রাচুর্যের তাগিদে।
অনুভবের শিখরে উঠিয়ে বুঝাতে চায়,
দায়িত্ববানের দায়িত্ব এড়ানোতে
সৃষ্টির সেবা নাই।
যার যার জায়গায় পূর্ণতার অংশে-
অপূর্ণতা অভিন্ন অংশীদারি।
রমজান আসে ঐক্যতার বন্ধন শিখাতে।
অনুশোচনার সাথে কাঁধ মিলিয়ে,
ক্ষমা প্রাপ্তির দ্রাঘিমায় আসার সুযোগ দেয়।
মুসলিম অপেক্ষায় থাকে তার নসিবে-
আরো একটি লিখিত রমজানের জন্য।
আর একই তারিখে সকলের
খুশিময় পরিবেশ সৃষ্টির জন্য-
রয়েছে রমজানের ঈদ আয়োজন।
‘সুখ ভাগাভাগি দিন’ যারে বলি
তারে হাতের মুঠোয় রাখতে,
রমজানের ভিত্তিকে প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে
রমজানের সকল উদ্দেশ্য কানায় কানায় পূর্ণ হোক।
“ঈদুল ফিতর মোবারক”