যাত্রাপালাটি অন্তিম পর্যায়ে এখন
চরিত্র গুলোর ক্লান্ত দেহমন,
করে চলেছে লোক দেখানো অভিনয়।
না তারা থামাতে পারেনি নিজের শরীরকে,
চরিত্র গুলোর আপেক্ষিক প্রেক্ষাপটের সম্মুখে,
অভিনয়ের আড়ালে শোষনের নগ্নতা প্রকাশ্যে আসেনা।
দর্শকের হাততালি, উচ্ছাসের আড়ালে ঢাকা পরে,
চরিত্র গুলোর দেহের আসল ক্ষতটা,
ক্রমশ নিজের স্বত্তাকে বয়ে বেড়াচ্ছে,
এক কাল্পনিক চরিত্র থেকে আরেক বিলাসিতার মঞ্চে।
রাত বাড়ে, বেড়ে চলে সময়ের উত্তাপ,
ব্যার্থতা গুলো চাপা পড়ে সাময়িক উচ্ছাসের আড়ালে।
মঞ্চের নিয়ন আলোর বিষন্নতায় ভরা,
কৃত্রিম দুনিয়ার আলো আধারের খেলায় মত্ত তারা।
অভিনয় তো জীবনের নিমিত্ত মাত্র,
এবার শুধু কাল্পনিক চরিত্র থেকে নিজেকে মুক্ত করার পালা।