মাত্রার ভিন্নতায় ভালোবেসে কল্পনা শক্তির জন্ম নেয়
আর সেখান থেকে নানা ধরনের বাস্তবতা দেখা দেয়
অনন্তকোটি ব্রহ্মাণ্ডে অনন্তশক্তি খেলা করে
এই কল্পনা শক্তির ভিন্ন ভিন্ন অবস্থানকেই ডাইমেনশন বলে
এই কল্পনার অনন্ত কোটি মাত্রার ক্ষমতার উৎস
একমাত্র বিধাতাই ভালোবেসে তৈরি করে তার পরিকল্পনা মত
মানুষের মস্তিষ্ক সেই অনন্ত ক্ষমতার শক্তি ধরে
আর বিধাতা ভালোবেসে সেখানে অচিন শক্তি হিসেবে কাজ করে
এই ভিন্ন ভিন্ন মাত্রা দিয়ে
ঈশ্বর ভালোবেসে মানুষের মস্তিষ্ক গড়ে
আর সেই মস্তিষ্কে ভালবেসে নানা কল্পনার মাত্রা খেলা করে
সেখান থেকে জ্ঞান অজ্ঞান ভেদ বিভেদ যত কিছু আসে
মস্তিষ্কের এই ভিন্ন মাত্রায় অবস্থান এর ফলে
মানুষের রহস্যময় সৃষ্টি রহস্য আরও রসালো হয়ে উঠে
কল্পনার জগৎ বলে কিছু নেই
না কি অন্য মাত্রার বাস্তবতা ভালোবেসে কল্পনা বলে ধরে নেই
তাই ভালোবেসে একজনের কাছে যা সুখের
অন্যের কাছে তা হতেই পারে দুঃখের
ব্যবহারিক বিজ্ঞানে বিজ্ঞানী অঙ্ক কষে মাত্রার হিসেব মেলায়
সাধক মেলায় তত্ত্ব দিয়ে, নাট্যকার নাটক লিখে, সাহিত্যিক মেলায় সাহিত্য দিয়ে
অনন্ত শক্তি অনন্ত মাত্রায় ভালোবেসে মস্তিস্ককে করে উর্বর
মাত্রার ভিন্নতায় ভিন্ন ভিন্ন মানুষের কাছে তা কখনও হয়ে উঠে দুর্জয়
যে মাত্রায় বসে ভালোবেসে এই লেখা চলছে
এক্ষুনি কর্মের তাগিদে সময়ের প্রয়োজনে দেহ ভিন্ন মাত্রায় চলে যাচ্ছে।
সংগ্রহ : আদর্শ লিপি, ধর্মগ্রন্থ, পত্র পত্রিকা