জ্ঞানকে ভালোবেসে যে পেয়েছে আনন্দ বিজ্ঞান
সূক্ষ্মানুসূক্ষ্ম অব্যয় অক্ষয় তিনিই প্রধান
জ্ঞানানন্দ যদি জ্ঞান দেয় মহাজ্ঞান দ্বারে
তিনিই সর্বকর্তা হয়ে জগৎ পালন করে
দুর্বলের বল যিনি তিনিই অজ্ঞানীর জ্ঞান
আবার নির্গুনের গুণ হয়ে তুমিই বিশ্বপ্রাণ
তন্ত্র মন্ত্র ফাঁকি জুকি সত্য মাত্র সার
তাই সেই জ্ঞান চরণ তরণীর মহিমা অপার
জ্ঞান চক্ষু মেলে সূক্ষ্মতম-সূক্ষ্মতত্ত্ব যে দেখতে পায়
নিজ নিজ ধর্ম কর্মে জ্ঞান উৎপাদনে শুন্যের দেহ শুন্য মাঝে বিশ্রামে যায়।


সংগ্রহ : আদর্শ লিপি, ধর্মগ্রন্থ, পত্র পত্রিকা