খেলাধুলোয় যে আমি তেমন পটু নই
সেটা বাচ্চাকাল থেকে 'দুধ ভাত' হতে হতে
বুঝে গিয়েছিলাম।
তবে কুমির ডাঙ্গা খেলাটা আমি বরাবরই ভাল খেলি ,
সবাইকে তো ফুটবল, ক্রিকেট বা টেনিস খেলতে হবে
তেমন মাথার দিব্যি দেওয়া নেই।
দেওয়া থাকলে কিন্তু অনেক মাথাই বাঁচে না।
যারা খেলাটা জানেন তারা নিশ্চয়ই বোঝেন
খেলাতে বেশ রোমাঞ্চ আছে।
সাহস করে কুমিরের খাসতালুক জলে নেমে ,
কুমিরকে 'জলকে নেমেছি' বলার পর ও
মোর না হয়ে ডাঙ্গায় ফেরত আসা।
এই আমার আলুনি জীবনে আধ ভাঙ্গা কাঁচা লঙ্কা,
সালমান খানের প্রাণ হাতে করে আনা তুফানি ,
ভারতকে নির্মল করতে প্রিয়াঙ্কা ভারতীর শ্বশুরবাড়ি ত্যাগ।
ডাঙ্গায় ফিরে পরম তৃপ্তিতে 'ভালো আছি ' বললে
আর ডাহা মিথ্যে বলছি মনে হোতো না।
কুমিরেরাও খেলাটা বুঝে গেল ,
এক অলিখিত বোঝাপড়ায়
বেশ মজায় দিন কাটছিল আমাদের।
শুধু একটাই ব্যাপার বুঝতে পারিনি ।
ডাঙ্গায় বাঘেরা ইতিমধ্যে দলে ভারী হয়ে উঠেছে ।