কবি | দেবব্রত সান্যাল |
---|---|
প্রকাশনী | দুর্বাসা প্রকাশনী , কলকাতা |
প্রচ্ছদ শিল্পী | সোমাদ্রি সাহা |
স্বত্ব | অর্পিতা সান্যাল |
প্রথম প্রকাশ | জানুয়ারী ২০১৭ |
সর্বশেষ প্রকাশ | জানুয়ারী ২০১৭ |
সর্বশেষ সংস্করণ | ১ম |
বিক্রয় মূল্য | ১৫০ ভারতীয় রুপি |
উত্তরবঙ্গের একটি জেলা শহরের যুবক শান্তনু , জীবিকা সূত্রে এসে পৌঁছালো কলকাতা ঘুরে দক্ষিণ ভারতের এক খনি শহরে। এক নতুন পরিবেশ, নতুন জীবনযাত্রা, নতুন সংস্কৃতি। নানান জায়গা থেকে এসেছে সহকর্মীরা; সাথে এসেছে অন্য ধর্ম , ভাষা , অন্য আদর্শ। সব হাসি -খুশি, ক্রূরতা, রণহিংসার মাঝে জেগে ওঠে প্রেম। সাথে আসে আশঙ্কা, যদি প্রেমের পায়ে প্রত্যাখানের মরচে ধরা পেরেক ফোটে। ঘটনার আকস্মিকতায় বারবার বাঁক নেয় শান্তনুর জীবন। আসে প্রলোভন, বারবার নিজের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয় শান্তনুকে। তবু কচ্ছপের পরমায়ু নিয়ে তার জীবন কাঙ্খিত নয় শান্তনুর।
আমার কথা
কচ্ছপের বেঁচে থাকা অনেক বছর আগে একটা গল্প ছিল।পরে মনে হয়েছে , লেখায় অনেক কিছু ধরে রাখা উচিত ছিল, যা একটা গল্পের সীমার বাইরে। পেশাদারি দায়বদ্ধতার ফাঁকে, আমার স্ত্রীর ক্রমাগত চাপ সৃষ্টির কারনে, লেখাটা আস্তে আস্তে হয়ে উঠলো। উপন্যাসটি নিয়ে আমার যেমন মমতা, উৎসাহ আছে, সংকোচও কম নেই। সেই কারণেই হয়তো, উপন্যাসটা লোকচক্ষুর সামনে আসতে দেরি হ'লো।
আমার উপন্যাস জীবনের রং , রূপ, স্বাদ, গন্ধ নিয়ে লেখা , কিন্তু জীবন কাহিনী নয়। শান্তনু চ্যাটার্জী বলে কেউ ছিলোনা সেটা যেমন সত্যি , তার থাকার সম্ভাবনাও ততটাই সত্যি।
যারা আমাকে সাহায্য করেছেন , সবার কথা না লিখতে পারলেও , দুর্বাসার সম্পাদক প্রকাশক শ্রী বিশ্বজিৎ বাগচী , যার উৎসাহে এই বইয়ের প্রকাশ আর কবি শিল্পী শ্রী সোমাদ্রি সাহা , যার হাতে বইটি সেজে উঠেছে , তাদের উল্লেখ না করলেই চলবে না।
সুনন্দর জার্নালে পড়েছি উপন্যাস আক্ষরিক অর্থে হলো কথার উপক্রম। তাহলে এখান থেকেই শুরু হোক আমার কথা।
উৎসর্গ
আমার বাবা শ্রীযুক্ত ৺গোপাল চন্দ্র সান্যাল
আর
আমার মা শ্রীযুক্তা ৺তপতি সান্যালকে
যাঁরা আমার বইটি দেখে যেতে পারলে খুশি হতেন
কবি কিংবা কবিতা খুঁজে বের করার জন্য উপরের সার্চ বক্সটি ব্যবহার করুন।
Please use the above search box to find any poet or poems listed with us.