এখনো আমার শরীর ভেজা তার গায়ের গন্ধে
চিবুকের নিচে, ঠোটের কোনা , মজে তার উষ্ণ ছোয়াতে .
সারা রাত্রি খেলার পরেও তার সরির জুড়ে অদ্ভুত এক রাগ !
সারা সরিরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে লেগে তখনো সাদা আলতার দাগ .
হঠাত একপশলা বৃষ্টির সস্তি যেন পেয়েছি আমি,
আর সে রাতের শেসে থেকে যায় নোগরা পল্লিতেই বন্দী.
অবাক আমি ,
প্রতিটা দিনের পর দিন পাশবিক অত্যাচার দেখে !
স্তব্ধ তার হ্রিথ্স্পন্দন ওই ছোট্ট ঘরে .
বেচে থাকার প্রতিটা রসের ফোটা করেছে শোসন চার দেয়াল ,
সমাজের সব বিদ্যার দলাল রাখেনা এই অত্যাচারিতদের খেয়াল .
টাকার কাছে সবাই কিছু কেনা খরগোসের সমান !
আদর দিয়ে , যত্ন করে পুসছে তাদের করতে অপমান .
চিত্কারটা কান পাতলেই শোনা যায় চার দেওয়ালের বাইরে থেকেই ,
কে বা শোনে কার আর্তনাদ , ব্যস্ত সবাই তাদের সজন্পসনেই .
ঘৃণ্য আমার চোখে ভেঙ্গে যাওয়া ,পচতে বসা , সমাজের সততা,
যারা বড়াই করে তাদের আত্মসম্মানের , বলবো নাকি তাদের রাতের ঘটনা ,
কোর্ট প্যান্ট টাই-এর তলায় লুকিয়ে রাখা জানওয়ারটা দৃস্সমান হলে তখন টেরপাবে,
মুখ লুকানোর রুমালটাও যখন দেখবে ভিজে গেছে টেনশনের ঘামে.
থাক তাদের কথা নাই বা বলি থাকুক তারা ছদ্দবেসী ,
আমি হইতঃ দুশ্চরিত্র , এসব বলে করছি বাড়াবাড়ি .
যেদিন সমাজ দেখবে তাদের দিনের আলোয় চেহারাখানা
বুঝবে তখন চার দেয়ালের বন্দিনির কোনো দোষ ছিলো না ....
--স্পাইকার...