সাহস ছিলো খানিকটা
বাকী টা নিছক উত্তেজনা- অন্ধ আবেগ
আঁজলায় তুলে নেয়ার চেনা কৌশল; ওটা সবাই জানে।
ঘুণে ধরা শিল্পের আড়ষ্টতা
ভাংতে
এবার নতুন কিছু প্রত্যাশা ছিল, হতেপারে –
বালখিল্য হাসি খানিক টা ;
তবু, শুনতে ভাল লাগে-
দুর্দশার বদলে কবি’রা অভ্যস্ত হচ্ছে বিলাসী জীবনে...
অনেকটা বিস্ময়কর...
উজ্জ্বল দুপুর গড়িয়ে গেলে- যার গন্তব্য ছিল গোধূলি বনে
নশ্বর ভাবনা, মর্মর ধ্বনি মাড়িয়ে
বিষণ্ণ শামুকের মত রুক্ষ্ণ জমিনে নিঃসঙ্গ বিচরণ...
তাকে অনুসরণ করে- যুগল প্রেমিক শিখলো মৃণ্ময়ী চুম্বন!
নবীন মাদকতা হবু সন্ধ্যার আঁচলে
আড়ালে
ঘাপটি মেরে
অপেক্ষায় থাকে প্রবীণ বুনোহাঁস; সংশয়ে দোলে
বহুকাল আগে উবে গেছে পালকের উষ্ণতা-
সেই চাতালে
নতুন করে জমছে উত্তাপ... ভাংছে মৌনতা...
ভাবতে ভাল লাগে-
পরাবাস্তব সমতার বদলে কবি’রাও লড়ছে- অন্ন প্রসূনে, ভোগে- পানে
অবাধ্য হচ্ছে
খামছে দিচ্ছে
সটান বুকে দাঁড়াচ্ছে-
উল্কা পতনের মুখে...স্রোতের তাণ্ডবে!...
কতকাল পর নতুন স্বপ্নের উদ্ভাস...
প্রাণে দোলা দেয়...নবান্নের সুবাস!