চুলগুলো যেন তার বাঁকা নদী,
সারাক্ষণ চেয়ে থাকি নিরবধি,
নীল শাড়ী গায়ে তার চুল খোলা,
দেখলেই হয়ে যাই আলাভোলা,
হাতে কেনো রাখনাগো হাত দুটি?
হে যুবতী!
চুলগুলো যেন তার বাঁকা নদী,
সারাক্ষণ চেয়ে থাকি নিরবধি,
নীল শাড়ী গায়ে তার চুল খোলা,
দেখলেই হয়ে যাই আলাভোলা,
হাতে কেনো রাখনাগো হাত দুটি?
হে যুবতী!
চোখ দেখে মনে হয় মায়াবিনী,
দূরবীনে দেখি তারে প্রতিদিনি,
রোজ তার সাথে খেলি খুব আড়ি,
দিন রাত সারাক্ষণ উঁকি মারি,
চোখ দেখে মনে হয় মায়াবিনী,
দূরবীনে দেখি তারে প্রতিদিনি,
রোজ তার সাথে খেলি খুব আড়ি,
দিন রাত সারাক্ষণ উঁকি মারি,
কখন যে হবে তার ক্লাসের ছুটি?
হে যুবতী!
চুলগুলো যেন তার বাঁকা নদী,
সারাক্ষণ চেয়ে থাকি নিরবধি,
নীল শাড়ী গায়ে তার চুল খোলা,
দেখলেই হয়ে যাই আলাভোলা,
হাতে কেনো রাখনাগো হাত দুটি?
হে যুবতী!
চেহারায় নূর দেয় ঝলকানি,
প্রচন্ড জেদি তুমি তা জানি,
তুমি ছাড়া মনে কোন শান্তি নাই,
চলোনা দুজন মিলে হারিয়ে যাই,
চেহারায় নূর দেয় ঝলকানি,
প্রচন্ড জেদি তুমি তা জানি,
তুমি ছাড়া মনে কোন শান্তি নাই,
চলোনা দুজন মিলে হারিয়ে যাই,
নুপুর পরাবো দাও- পা দুটি,
হে যুবতী!
চুলগুলো যেন তার বাঁকা নদী,
সারাক্ষণ চেয়ে থাকি নিরবধি,
নীল শাড়ী গায়ে তার চুল খোলা,
দেখলেই হয়ে যাই আলাভোলা,
হাতে কেনো রাখনাগো হাত দুটি?
হে যুবতী!
চুলগুলো যেন তার বাঁকা নদী,
সারাক্ষণ চেয়ে থাকি নিরবধি,
নীল শাড়ী গায়ে তার চুল খোলা,
দেখলেই হয়ে যাই আলাভোলা,
হাতে কেনো রাখনাগো হাত দুটি?
হে যুবতী!
আমার প্রিয়তমা যে হবে তাকে উৎসর্গ করে লেখা!