এই দেশটা বাঙ্গালীর ঘাঁটি
যার প্রতি ইঞ্চি মাটি খাঁটি,
মায়ের ভষাটা রক্তে কেনা
তা খোয়া যেতে দিবো না।
উনিশশো একাত্তর সালে
লাশেরা ভেসে ছিলো জলে,
স্থলে পরে ছিলো রক্ত-মাংস
হায়েনারা ছিলো খুব হিংস্র।
মায়েরা ঝুলে ছিলো ডালে
তাদের ইজ্জত খেতো খলে,
রক্ত চুষে বানাতো নির্জাস
সবে ছিলো দৈত্যদের দাস।
বাচ্চা শিশুরাও বাদ যায়নি
যারা মায়ের চোখের মণি,
বুলেটে উড়িয়ে দিতো বুক
ঝরে পরতো অসংখ্য মুখ।
দামালেরা ছেড়েছিলো ঘর
নিতে পারেনি ঘরের খবর,
সম্পদ লুটতো রাজাকার
ধ্বংস হতো সব পরিবার।
তারা একাত্তরের দালাল
কুকুরের ঘরের আলাল,
বীরেরা জয় করেছে দেশ
এই বিদ্রোহী বাঙালী বেশ।
তারা গর্জে ছিলো আাবার
সেই নব্বইের স্বৈর সরকার,
গণআন্দোলনের ছিল বেগ
বাধ্য হয়ে করেন পদত্যাগ।
সে ঘটনাই ঘটালো আবার
অবৈধ ডিজিটাল সরকার,
বি এন পি-শিবির-জামাত
ছাত্র-জনতা মিলালো হাত।
শ্রমিক ও অবিভাবক সকল
সংসদটা করে নিলো দখল,
এক ঘন্টাও পেলোনা সময়
মনে ছিলো জীবনের ভয়!
খেতে পারেনি কোনো রান্না
বুক ভরা তার ছিলো কান্না,
বাকি কথাগুলো হয়নি বলা
শেষে কার্গো বিমানে করেই-
পালিয়ে গেলেন আগরতলা।
আমরা বাঙ্গালী বীর বাহাদুর
কাটিয়ে দিবো সকলের ঘোর,
কখনো দেশে নামলে আঁধার
আমরা গর্জে উঠবো আবার!