কাজের জায়গা থাকলে পরে
সেই শ্রমের কথা আসতে পারে।
সরকার সচলদের অচল করে
ওই বসিয়ে রাখে তাঁদের ঘরে।
বিশ্বজুড়ে আজ কর্মক্ষেত্রে দাবদাহ
তাই বুঝি কর্মের কথা বলে না কেহ।
জগতের যত শিল্পপতি কর্পোরেটরা
সব কর্মক্ষেত্র কুক্ষিগত করছে তাঁরা।
ওই মুনাফাটাই বড় তাঁদের
সেই ভাবনা রাখে জড়িয়ে ওদের।
অভাব বোধের সুযোগ নিয়ে
শোষন করছে শ্রমিক হিয়ে।
শ্রমিকের বিবশ, দেহ বিবশ মন,
আজ শক্তিহীন হারিয়ে সকল ধন।
নিজের জন্য বাঁচে না তারা
বাঁচবে কেমনে? কর্পোরেট ছাড়া।
হাত-পা বাধা শ্রমিক ভাইদের
সব কলাকৌশল ঐ কর্পোরেটদের।
দেশের সরকার হাতের পুতুল
কর্পোরেট যোগায় তাদের ফলমূল।
নামে দেশটা দেশের জনগণের
ভোগ করে কর্পোরেট আর সরকারে।
মুক্তি পেতে এদের থেকে
এবার সরল পথ যাক না বেঁকে।
ব্যক্তি স্বার্থ সকল ছেড়ে এবার
যৌথভাবে সবার কথা ভাবতে হবে।
তবেই শোষণ থেকে পাবে মুক্তি
এটাই শ্রমিক শ্রেণী সঠিক যুক্তি।
সংগ্রাম ছাড়া হয় না কিছু
তোষামদে করতে হবে মাথা নিচু।
তাই লড়াই লড়াই লড়াই চাই
তবেই মুক্তির পথ যদি পাই।
১৭ ই বৈশাখ, ১৪৩০,
ইং ১লা মে, ২০২৩,
সোমবার সকাল ৮:৪৫। ১৯৯৫, ০২/০৫/২০২৩।