কিন্তু জীবনে থামতে হয়, ক্ষণিকের জন্য হলেও নাহলে তোমার সকল আশা গুরেবালি হয়ে যেতে বাধ্য মুহূর্তেই টুইন-টাওয়ারের মতন। তাই প্রশমিত করতে জানতেই হবে, ককপিটে বসে। না হলে তুমি আরোপিত-কবিই থেকে যাবে সারাজীবন। দ্যাখো পড়তে পড়তে ক্লান্ত হয়ে তোমার মাথায় যখন আর কিছু ঢুকে না, তখন তুমি একটা ছোট ঘুম দাও, ঘুম থেকে জেগে দেখবে কতই সহজ বিষয়টা! জানো তো, ঘুমের আগে পর্যন্ত তোমার মস্তিস্ক যে কিনা তোমার সমস্ত শরীরের দশগুণেরও বেশী শক্তিশালী তাকে ধীরে ধীরে গ্রাস করতে শুরু করেছিলো একধরণের বিষ। কিন্তু ঘুম থেকে উঠে আবার ককপিটে বস, ক্রমশ এগিয়ে চলো টেরা-ইঙ্কগ্নিটার ভেতর।
হ্যাঁ, মস্তিস্কের কর্মপদ্ধতি একজন কবিকে ভাবিয়ে তুলবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমার ক্ষেত্রে ব্যাপারটা এতো বেশী বাড়াবাড়ি রকমের ছিল যে যার জন্য আমাকে অনেক বেশী মুল্যও দিতে হয়েছে। কিন্তু মানুষতো সব কিছু শুধু নিজেই ভোগ করে না, রেখে যেতে হয় ভবিষ্যতের বাড়ন্ত দুনিয়ার বাড়ন্ত ধারণার জন্যে।
২৫শে জুন