আমি জ্যোৎস্নার নাবিক।
মধ্যরাতের স্তনে শিল্পিত চাঁদ হেসে উঠলে
আমি জ্যোৎস্নার নৌকো চড়ে
পাড়ি দিতে পারি অদম্য স্রোতের নদী
দাদরা, কারফা, ঝুমুর অথবা ত্রিতাল
অথবা যেকোন নতুন ভঙ্গির ঢেউয়ে।
কোনো শ্রাবনের শুক্লারাতে আসো যদি
তোমাকেও দেব পাড়ি।
আমি কবিতার কাছে শিখেছি জ্যোৎস্নার শৈল্পিক নৌবিহার।