তিরানব্বই থেকে দুই হাজার এক
প্রায় আটাশ বছর পর মেজ আপার
বাসায় সস্ত্রীক দুরুদুরু বুকে, কি জানি
হয়, কি জানি বলে, কিভাবে উত্তর
দিব দিধাদ্বন্ধ; দরজায় দাঁড়াতে বড়
মামা সহাস্যে গ্রহন করলো ! তখনো
ভিতরে প্রবেশ করিনি, মেজ আপা
দাঁড়িয়ে করিডোরে আবেগে আলিঙ্গন
করলো, অনেক বিষয় নিয়ে সহজ
আলাপ-আলোচনা হলো, কিন্তু আশ্চর্য
কোন বিতর্ক আসেনি !
এই আমি জীবনের সিদ্ধান্ত নেয়াই
সকলের সাথে মেজ আপার অভিমান
মায়া মমতা, ভালবাসা, আবেগ সকল
কিছুই এক নিমেষেই বন্ধ হয়েছিল!
মেজ আপার খুব নেওটা ছিলাম, খুব
ভালবাসতো আমায়, তার ছেলে ডাঃ
আমারটাও ডাক্তারী পড়ছে,
মাঝের সময়টা হৃদয়ের মাঝে মরুভূমির
মত ফাঁকা হয়ে আছে, যা কখনও পুরন
হবার নয়।
জয় হউক ভালবাসার, জয় হউক প্রেমের
জয় হউক প্রতিবাদী মানুষের।