পার্থিব জীবনে কত কিছুই না ঘটে
কেউ কি ঘটনা গুলো প্রত্যাশা করে!
তবুও ঘটে যায়, নিয়তি বলে মেনে নেয়া
মানুষ কি চেষ্টা করলে সমাধান করতে পারে!
রোজিনা জন্মগত দু’চোখ অন্ধ এমনকি তার পরিবার
কেউ কখনো পৃথিবীর আলো দেখেনি,
তার চিন্তা জন্মাই হয়েছে অন্ধকার নিয়ে।
পৃথিবীর সৌন্দর্য দেখার কোন অধিকার নাই।
ভালবাসা ভাল লাগা সুন্দর অসুন্দর আলো অন্ধকার
সব কিছুই তার কাছে সমান তবুও মনে মনে স্বপ্ন দেখে
লেখাপড়া শিখে ডাক্তার হবে!
রোজিনার স্বপ্ন, চাওয়া-পাওয়া, প্রেম ভালবাসা ইচ্ছা অনিচ্ছা
অন্ধ চোখের মতই অন্ধকারে রয়ে যায়।
হঠাৎ ধূমকেতুর মত সাদ্দাম হোসেনের আগমন!
সাদ্দাম হোসেন রোজিনাকে দেখে তার মনে স্বপ্ন জাগে
বিভিন্ন চক্ষু হাসপাতালে যোগাযোগ করে
আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে যদি কিছু করা যায়।
চোখে লেন্স লাগালে রোজিনা হয়ত পৃথিবীর আলো দেখবে!
আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ রোজিনার চোখের ব্যান্ডেজ খোলা হবে
তার মনে বহু স্বপ্ন পরিবারের সবাইকে দেখতে পাবে,
তার পোষা মিনি বিড়াল দেখতে কেমন পাশাপাশি মনে ভয় ও আশংকা
সত্যিই কি সে দেখতে পাবে!