তবুও তারেই ভাললাগে
যখন
ক্ষুধা ইঁদুর হয়ে পেটের মাঝে
ছুটে চলে দিগ্বিদিক আর
কানাকড়িহীন পকেটের ছেড়া অংশ
অসহায়ের হাসি হেসে
বলে,
প্রেমিক তুমি রেলের পাশে ঝোপ হও
তোমার পুষ্পে প্রিয়ার অধরকোণ
বাঁকা হোক অল্পখানি
খুশিতে আর চোখের মণি থেকে
ঠিকরে বের হয়ে আসুক অফুরান
উচ্ছ্বাস।
রেলের ধারে,
কোন এক অপরিচিত বাড়ির
রসুই ঘর থেকে বাতাস জোর করে ধরে আনে
সুস্বাদু কোন খাবারের ঘ্রাণ
আর
সঞ্জীবনী শক্তিতে বলীয়ান হয়
সেই ইঁদুরটা ক্রমশঃ......
আঁধার চিরে জ্বলজ্বল করে
ভুখা যাত্রীর চোখ
ইঁদুরটা ক্লান্ত হয়ে যায় যখন
চোখদুটো
একটা
দুইটা
একটা দুইটা তিনটা
ধুর! হারিয়ে গেল।
আবার শুরু হোক
নক্ষত্রদের ক্রমিকের জালে বন্দী করার খেলা।
বেঁচে থাকে ভালবাসা...