হাঁটি।

নির্জন রাস্তার বুকচিরে দিয়ে
রাস্তাবাতির নিচে আঁধারে।

নিকোটিনের ছাতিফাটা তৃষ্ণা নিয়ে
খুঁজে চলি রাতজাগা টং দোকান যদি
একটা নিকোটিন কাঁঠি পাই সাথে
ধোঁয়া ওঠা এককাপ গরম চা

তপ্ত ফুসফুস হয়তো কিছুটা শীতল হত এই
সান্ধ্য আইনের মধ্যরাতে।

পিচঢালা পথে ট্যাংক আর বুটের হুংকার
অবিরাম হুইসেলে নিস্তব্ধতার অসহায় আত্মসমর্পণ।

কোথাও হয়তোবা
বুলেটের হর্ষধ্বনী, চাঁদের দৃষ্টি যেন
চরম অসহায়।

তৃষ্ণা নিয়ে নক্ষত্র গুণে চলি যখন
একটা তপ্ত বুলেট আশ্রয় খুঁজছে
আমার হৃৎপিণ্ডে।