-------(৩)-------
জ্ঞানী গুনী দলে দলে
পূজার অর্ঘ্য লয়ে,
চলে কৃষন পুর;
যেথা  বটতলে
রহিয়াছে, শচীমাতা নন্দন।
সর্ব দুখ হরে,
হরে কৃষন হরে হরে।
মাটির মহিমা আজ
ছড়ায়েছে বহুদূর।
যেথা হতে আসে লোক
হেথা কৃষনপুর।

------(২)------
কোন সে রজনী
সন্তানহীনা জননী,
পাইয়া স্বপন
জ্যোতির্ময় দরশন-
আপন স্নেহে
নদীকূল হতে আনি
বসায়েছে মুরতি খানি
বটবৃক্ষ ক্রোড়ে।
তারপর অঞ্জলি ভরে
করিয়া ছিল আপন
ভকতি নিবেদন।

--------(১)--------
আজি হতে শত বর্ষ পূর্বে
ক্ষুদ্র সে বালক
আপন দু হাতে
পুতুল খেলার তরে,
গড়ায়েছে কৃষন মুর্তি খানি।
তারপর পৃথ্বীর কম্পনে
হারায়েছে সে বালক,
হারাই নাই তার সৃষ্টি;
স্নেহময়ী জননী
দিয়াছে তাহারে-
আপন ঠিকানা।