অর্ধগলিত ভ্রূণ—কুকুরের টানাহেঁচড়া; মানুষের বাচ্চাইতো!
স্বাভাবিক সাঁকো পেরুলেই সমাজ সাপ—ফুঁসে ওঠে ধর্ম চাবুক !
বিরুদ্ধে যায় রক্তমাংস—মাতৃত্ব শুষে নেয় জলের জখম;
বায়সের তীক্ষ্ণ ঠোঁট তুমুল শাসায়; ভেতরে পচনশীল নীলবীর্য,
চুমুর দাগ—শুকিয়ে যাওয়া ভালোবাসা; অতঃপর এই মৃত্তিকা ও হাওয়া—  
কতটুকু গ্রহণ করেছে তোমায়? ক্রোধে ও ঘৃণায়
ছায়ার আগে থমকে দাঁড়ায় ক্রুদ্ধ চোখ—অশ্রু নয়, শোক নয়—
আগুন, আগুন ছড়ায় বিষাদ!
আলোর ফাঁদে ব্যক্তিগত ঈশ্বরেরা মরে গেলে বিশ্বাসের শূন্যঝুলি থেকে
বেরিয়ে আসে দগ্ধ শ্লোক! কেবিন ভর্তি রোগ—হাঁটে, শুয়ে থাকে,গোঙায়—
সাদা আপ্রোনের পিছে পিছে ঘোরে গাঢ় ডিপ্রেশন—
তুমি নেড়েচেড়ে দেখো গভীর ক্ষত—আমি খেলি—কাঞ্চনজংঘা লেহনরত জিভদন্ড !