তাহলে কি যেতে পারে বলা
হয়েছে সূচনা
এক তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ?
হোক না সে ধনী দরিদ্রের
যুদ্ধ যা অঘোষিত, ঘটনা সাধারন
মনে হতে পারে অনেকের
তবে পরিনাম যুদ্ধের মতন।
করে ব্যাবহার বিজ্ঞান উন্নত
যা কিছু আছে জিনপ্রযুক্তিগত
বিজ্ঞান যা প্রয়োগ পরীক্ষিত
সমীক্ষায় অপ্রকাশিত, সংবাদ শিরোনামে
গিনিপিগ নয় তবু গিনিপিগের মত
আছে দুনিয়ায় গরীব যত
করা যেতে পারে ব্যাবহার।
যখন সভ্য সমাজে রক্তপাত অবাঞ্ছিত
আর্থিক ক্ষতিসাধনই অভীষ্টগত
এক নিরব তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ
করতে নিঃশব্দে ক্ষমতার প্রসার
হিংসা নয়, কর অহিংসার প্রচার ।
অস্ত্র নয় তবু অস্ত্রের মতন করে
কোন এক বিধ্বংসী হাতিয়ার
নিরবে করে সংহার
গরীবের স্বত্ব
করতে পরিষেবা উন্নত
উন্নয়নের অধিকার দানের
গভীরতর করে অভাবের ক্ষত।
সুস্বাস্থ্য চেয়ে সবার
মধ্যবিত্ত কাঙাল
একটুকরো কাপড়ে মুখ ঢেকে করে
রাস্তা পারাপার ।
সারী বেঁধে করে পীড়াপীড়ি
আর একটা ডোজ দরকার।
হিমঘরে খোঁজে লাশ নিধিরাম সর্দার ।
নিতি নিয়মেও করা সম্ভব বিনিময়
গৃহস্থের সুখের কোনে রাতারাতি গজালে ভয়।
সস্তার বিজ্ঞান প্রয়োগে আর সংশয়ে ভরা অভিনয়
যুদ্ধ নয় তবু যুদ্ধের মত তৎপরতা নিয়ে
হটাত ভাইরাল হয়ে গিয়ে
করে দেওয়া যায় সবকিছু তছনছ
কেবল একটি সিস বাজিয়ে ।
যদিও একথা নয় প্রমানিত সত্য, কেবল প্রকাশিত
এ সমাজ শুধু শোষিতই নয় গণতন্ত্র শাসিত
জনস্বাস্থ্য আগে সবার ।
পেটে না খেলে পিঠেও না সয়
জানে জনতার সরকার ।
তাই সে মিলিয়ে হাতে হাত
করুণার ভাব ,
জনকল্যাণ করে চলে ।
কেবল পাঁচ কেজি চালের দরে ?
হয় উচ্চবিত্ত শক্তিশালী গোপনে
দেশ যায় রসাতলে ।
তবুও গান ভেসে আসে বাতাসে
সর্বনাশ হলে পৌষ মাসে ।
তারা ভাগ করে নেবে সব ক্ষতি
সকল গরীবের সাথে ।
কিনে নেবে সব ধান
থাকবেনা আর কোন গরীব
এই মহান চাষার দেশে ।