বাড়লে একগ্রতা, সময় হয় সংক্ষিপ্ত
ক্রমশ লুপ্ত ।
অপেক্ষার বেলায় দীর্ঘ।
এক জীবিতের কাছে সময়ই সুখ, সময়ই দুঃখ
আর মৃত্যুর পড়ে কি! শুধুই কষ্ট?
না আনন্দও আছে ?
হলে নিঃশ্বাস বন্ধ
সে কি একাই দাঁড়িয়ে থাকে?
নাকি! করে অপেক্ষা, একসাথে বসে
নতুন কোন জীবনের ভেলা
আবারও বাইবে বলে ?
মুক্ত সে মোটেই চায়না হতে
বসেছে সে চেপে সময়ের রথেl
শেষ থেকে শুরু অথবা শুরু থেকে শেষে ,
অবিরাম ঘুরতে থাকে সময়ের স্রোতে ।
বারবার সে শুধু শরীরই খোঁজে l
শরীর ছাড়া জীবনের অস্তিত্ব!
তার কল্পনার বাইরে
শুধু আছি আমি, আমিই আছি।
আমি নাই , আমি নাইরে!
একথা কি কেউ, পেরেছে কখনও ভাবতে,
যদিও ভাবতে চাইরে?
পারেনা যখন, তবে কেন অকারণ
সময় নষ্ট করে ?
শরীরের আকাঙ্ক্ষায় থেকে যে জীবনের অপেক্ষা , দীর্ঘ সময় ধরে।
আর পেলে? করে অবহেলা!
জানে, সময় থাকে না হাতে পার হলে বেলা l
চাতুরি বোঝে না, বোঝে কি সে সময়ের খেলা?
শূন্যেই আনন্দ, শূন্যেই স্তব্ধতা l
তাতেই হলে স্থির একাগ্রতা
সময়ের অস্তিত্ব থাকে না l
কিন্তু জীবন থাকে l
বুঝবে কবে?
দীর্ঘ না করে জীবন
ক্ষয় চায় শরীরের
যা নশ্বর , মিশে যাবে মাটিতে
তাকেই আরও বেশী, আরও বেশী ধরে জাপটে ।
অযথা ফাঁদে পড়ে সময়ের,
সুখ করে সংক্ষিপ্ত, কষ্টই বৃদ্ধি করে ?