ধর্ষিতার রক্ত ঐ আঁখির তারায়
এযে জান্তব তাণ্ডবলীলা
নিষ্ঠুর লোভ! ভয়ঙ্কর  লালসা!
পৈশাচিক হোলিখেলা।
আমি পুরুষ আমি নারী
লজ্জিত আমি মানুষ।
দুচোখ ফেটে রক্তধারায়
আর্তনাদ নির্গত ফানুস।
কত আধুনিক নিরাপত্তার বাঁধন
নারী তবুও অসহায়!
কিসের সাহসে মুখোসধারীরা
অপরাধে হাত পাকায়।
কেমন করে উদাসীন থাকো
দেখে নৃশংস ঘটনা,
অতৃপ্ত আত্মার ক্রন্দন ধ্বনি
পাবে কিকরে সান্ত্বনা!
সহস্র যুবতীর প্রতিবাদী স্বরে
অগ্নি স্ফুলিঙ্গ দুচোখ।
সমাজ পরিবর্তন  অবশ্যম্ভাবী
অপরাধীর শাস্তি হোক।
প্রমানের চিহ্ন লোপাট করে
জ্বলেছে দ্রুত লাশ,
ভেঙেছে ইমারত হয়েছে তছনছ
নিলামে উঠেছে দীর্ঘশ্বাস।
তাকিয়ে দেখ সূর্য ডুবেছে
অপমানে ও লজ্জায়
ধরণী প্লাবিত শ্রোনিত রক্তে
নীরব অশ্রু ধারায়।
ওঠো জাগো প্রতিবাদ করো
যেটা মানবিক অধিকার,
অমানবিক নির্মম পরিনতির
শেষ হোক এইবার।
+................+