হে দরদী লেখক ,হে মরমী প্রাণ
তব জন্মদিনে গায় তব জয়গান
অসীম ধৈর্য্যে জীবনের উথ্থান
করে দেখালে, করলে দুখ অবসান ।
অনাথ আতুর আর যারা ভাগ্যের শিকার
তারাই দেখি চরিত্র হল তব রচনার ।\
ঘোচাতে পারনিি জানি তাদের চোখের জল
তাতে মিশিয়েছ তাই তোমার আঁখির জল ,
জানিনা কেন জানতে জাগে কৌতুহল
আর মন হয় অহেতুক ভাবনায় বিকল ।
রাজলক্ষী অভয়ারা কাঁদে রোজ রাতে
গোপনে আপোষ করে ভাগ্যের সাথে,
রমা.পার্বতী আমিনারাও দেয় ততে সাথ
তাদের দুঃখ ঘোচাতে জাগে তব সাধ ।
কিন্তু যার ভাগ্য তাদেরই মত ভাঙা
সে তাই ক্ষোভে নয় নিত্য রক্তরাঙা ।
তাদের মত সবার দুখের ভাগীদার হতে
রোজ জানি কাঁদ তুমি গোপনে নিভৃতে ।
তোমার শ্রীকান্ত.দেবদাস আর চুীনীলাল
রমেশ ,বিপিন ও সব্যসাচীরাপ্রেমের কাঙাল ।
দুঃখ তবু তারমাঝে ইন্দ্রনাথে নাই কসুর
হাসি কান্নায় ছড়াতে সম্প্রীতির মিঠে সুর ।
এভাবেই ভাঙাগড়ার চাপে দেখি সংসার
মানুষের হৃদয়ে তবু ঢেউ তো ল বারবার ।
কংগ্রেস নেতা রূপে ব্রত হলদেশসেবার
হে মরমী লেখক লহ মোর বিনম্র নমস্কার ।