অনাদী কাল হতে মানবের ইতিহাস যতটুকু জানা যায়-
সত্তাসমূহ পৃথক হয়েছে গাঠনিক বৈচিত্রের ভিন্নতায়,চিন্তায়।
তবে কিছু কিছু বৈশিষ্ট মৌলিক হয়ে থেকে যায় সত্তায়।
ক্ষমা, ত্যাগ, অহংকার, রাগ, হিংসা, ভালবাসা।
জৈবিকতার প্রকৃয়ায় জীন থেকে জীনে চলে আসা।
অত:পর এক পরিবেশ রুপান্তরিত হয়েছে অন্য পরিবেশে,
আর বিভক্ত হয়েছে বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠি দেশে।
মস্তিষ্কের পরিপক্কতার অভাবে আদিম মানুষেরা,
নিজেরাই নিয়ন্ত্রিত হতো এইসব বৈশিষ্টের দ্বারা।
এ জন্যই আমরা তাদের চিত্রিত করি অসভ্য বলে,
অনুভূতির নিয়ন্ত্রিত প্রকাশ করতেই হবে সভ্য হতে হলে।
সুতরাং নির্ধারণ করতে হবে অনুভূতি প্রকাশের সীমা-
যে মাত্রায় লঙ্ঘীত হবেনা ন্যায়বিচার, প্রকাশিত হবেনা গরীমা।
প্রতিটি সীমালঙ্ঘন
একটি অধিকার হরণ
ইচ্ছামাফিক যা খুশি করা যদি অধিকার হয়,
তা হবে জংলীতে ভরা জঙ্গল,সভ্য সমাজ নয়।
অন্তরে উৎপন্ন অনুভূতির পরিমাণ যাই হোক,
তা ন্যায় বিচারের মাপকাঠিতে প্রকাশ করা ব্যাক্তিই সৎ লোক।
মানুষকে সাহায্য করে তার কাছে প্রতিদান চায় যে,
সুস্পষ্টভাবে আপন উন্নতির ব্যাবসা করছে সে।
ন্যায়বিচরে তাকে মানবকল্যানে নিয়জিত ব্যাক্তি বলা যায় না,
অন্যদিকে শ্বাসন ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য সৎ ব্যাক্তিও সমর্থন ভিক্ষা চায় না।
এই নির্লজ্জ অসভ্য প্রথায়
কিছু মানবকল্যান বলে পুরষ্কার পায়
কিছু যায় শ্বাসন ব্যাবস্থায়