হৃদয় অঙ্গনের যে স্থান টুকু তোমার শুন্যতায় ফাকা হয়ে আছে
এখনো কারণে অকারণে তার টেকটোনিক প্লেটগুলো নরেচরে উঠে।
প্রতিটি শিরা উপশিরায় কম্পন তুলে তোমাকে মনে করে দেয়।
মাঝরাতে অকারণেই ঘুম ভেঙে যায় স্মৃতি গুলো নির্ঘুম করে দেয় যমনী।
বিশাল একটা শূন্যতা আহাজারি করে নৈশব্দে।
দুমড়ে মুচড়ে উন্মাদ করে তোলে সেই স্মৃতি গুলো।
এই তো সেদিনের কথা যখন একপলক দেখার জন্য নির্দিধায় পারি দিতাম শত ক্রোশ
আজ তা বড়ই অতীত।
যুগ পার হতে চলল না দেখায় আরো কত যুগ যে পার হবে
এক শহরে থাকা হবে হয়তো এক বিল্ডিংয়ে থাকা হবে
তবু দেখা হবেনা প্রিয়
হাজার বছরের প্রত্যক্ষীভূত ক্ষুধা রয়ে যাবে
তবু হয়তো দেখা হবেনা প্রিয়।
প্রিয়তী পুরুষ মানুষও কাদে যে কান্নার না আছে জল না আছে শব্দ।
বেলকনিতে অপেক্ষায় থাকা চেয়ার টা জানে
বর্ষার জল জানে শরতের মেঘ জানে পূর্ণিমার চাঁদ জানে বিষাক্ত নিকোটিন জানে।
হাজার বছরের প্রেম হৃদয়ে জমা রেখে নিঃসঙ্গ সে কান্না কতটা বিষাক্ত।