ইতিহাসের দেয়ালে দেয়ালে দীর্ঘশ্বাস
স্বপ্ন আর স্বপ্ন ভঙ্গের! প্রকৃতির শ্বাসে কান পেতে শোন
কণায় কণায় সৃষ্টি লয়ের ঢেউয়ের ছন্দোবদ্ধ উত্থান -পতন
পিরামিড থেকে যাদুঘর কিংবা হৃদয়ের ভেতর
উর্বর জমিনে বীজপত্র আপনাতেই ফলে ভ্রক্ষেপহীন এলোমেলো
সাজানো বাগানে -হারানোর কষ্ট বেশি; প্রকৃতিতে তাই নিত্যতা।
তুমি যখন ছিলেনা তখনো ছিল গভীর রাত এখনো আছে
তুমি যখন থাকবেনা তখনো রবে, সময়ের মোহ থেকে বেরিয়ে এসো
সময়ের প্রয়োজনে শুকতারাতেই ছিল সূখ, স্বপ্ন, আশা
সেই স্মৃতি বোকা হবে কেন? এতো চলমানতা!
যেমন শৈশব কৈশোর যৌবন...
আমাদের আজন্ম বস্তুবাদীতা
বিভ্রান্ত করে, সূখ, শান্তির সঙ্গা বদলে দেয়
তাই ঠোঁট খুঁজি, লোমশ বা কোমল বুক খুঁজি
দেহের মাঝেই দেহাতীত সত্যকে খুবলে খুঁজি
আত্মার নামে! অথচ অধরা সে আত্মার প্রতি দৃষ্টিহীন।
কষ্টেও তাই বস্তুর আনাগোনা-হারানো ব্যাথা
স্মৃতিতে দেখো __ সে সূখ এখনো অমলিন!
স্মরনের হয়না মরণ দেহ সেতো ক্ষনিকের আশ্রয়
স্মৃতিতে দোখো পড়েনা মরচে অমলিন চিরদিন
হৃদয়ের ঘরে বসত করলে কষ্টেরা যায় হারিয়ে
বস্তুর মোহ ছুড়ে ফেলে দাও সবই চিরবর্তমান।।