স্ত্রী পুরুষ দুই চেনা যায়, পাখনা দেখে দুই পাশে
স্ত্রী মাছের পাখনা কোমল, পুরষের বেশ খসখসে
কারো ল্যাজে নক্সা কাটা, পুরুষের ল্যাজ তা নয়
কারো ঈষৎ হলুদ বরণ, পুরুষের বেশ লালচে হয়।
খুঁটিয়ে দেখলে বোঝা যায়, চিহ্ন অনেক আরো আছে
স্ত্রী প্রজাতির মাথা ছোট, পুরুষের বড় প্রায়শই সব মাছে
আঁশের আয়তনে ও তারতম্য, ভেদ আছে স্ত্রী পুরুষে
স্ত্রী মাছ যখন ডিম ছাড়ে, পুরুষ মাছ চুপিচুপি আসে।
হিংস্র থেকে শান্ত, মানুষ বাদে সব পুরুষের এক দোষ
নারাজ তারা বৃদ্ধিতে, ডিম আর শাবকে পড়ে রোষ
তবুও তাদের বৃদ্ধি হয়, ডিম ফোটে পানির দোলায়
চরতে শেখে, বাঁচতে শেখে খানিক হলেও মায়ের ছায়ায়।
সোনারপুর
২৫/০৯/২০২২