প্রেম কাতরPrem Kator

মন্তব্যসমূহComments

এখানে এপর্যন্ত ৩০টি মন্তব্য এসেছে।

• এম. মাহবুব মুকুল ১৬/০১/২০২২, ০৩:০৭ মি:
  আবেগময় সুন্দর প্রেমের কাব্য। শুভকামনা রইল।
  উত্তর দিন
  • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ১৮:২০ মি:
    অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা নিরন্তর, প্রিয় কবি।
    উত্তর দিন
• শাহনূর ১৫/০১/২০২২, ২০:১০ মি:
  গত মাসে "পরবাস" (https://www.parabaas.com/) সাইটে একটা বইয়ের সমালোচনা পড়েছিলাম, বইটার নাম "বেস্কিড পাহাড়ের ভার্জিন ম্যারি", কবি নিরুপম চক্রবর্তী। ওরা সমালোচনা দিয়েছে, কিন্তু বইটা সেখানে আমি খুঁজে পেলাম না। ও হ্যা, আমি Maitreyi Devi Na Hanyate দেখলাম পরবাসের সাইটে, ওদেরকে লিখে দিলাম, যদি পারেন যেন আমাকে একটা কপি পাঠান ।
  
  সেটা যাই হোক, ফিরে যাই ভারজিন ম্যারিতে। এই কবিকে আমি জানিনা, কোনোদিন তার বই আমি পড়িনি (অবশ্য আমি অনেক বইই পড়িনি), কেবল একটা সমালোচনা পড়ে অনেক ওয়েব ঘেটে তিন চারটে কবিতা পেয়েছিলাম, তার একটা কবিতা থেকে কিছুটা উদ্ধৃতি দিচ্ছি, তখন বুঝতে পারবেন আপনার এই কবিতায় কেন এমনসব অবান্তর কথা বলছি!
  
  =====================
  প্রতিবিম্ব - বেস্কিড পাহাড়ের ভার্জিন ম্যারি
  
  বাগানে ফুটিয়া ছিল অবহেলা
  কেহ তারে ভালবাসা বলে ছিঁড়িয়া লইয়া গেছে
  সে বুঝি নিমিত্ত মাত্রঃ
  অলৌকিক বর্ণমালারাজি
  নিজেরা সজ্জিত হয়, অবলুপ্ত কবিতার স্মৃতি
  ছড়ায়ে আকাশ জুড়ে ...
  ======================
  
  আমরা সবাই কবিতা লেখার প্রচেষ্টা করি, সবাই প্রায় একই ধরণে লিখি, প্রবীণ আমি নতুন গন্ধ খুঁজি, আমি এই কবিতায় নতুনের গন্ধ পেলাম। একদম তার "আইচি বয়েচি আসচি বচসি" পিতলা কথা নয়, আবার আমার আইলাম যাইলাম খাইলাম মোরে চেনো মোর চাচা চহিদারও নয়। নতুন, পুরোনো, ইংলিশ বাংলিশ হিন্দি উর্দু ফারসি সংস্কৃত আহা কেমন হবে অমন ককটেল? আমার ভাস্তে ভাস্তি ভাইগ্না ভাগ্নিরা এবং তাদের বঁধূরা তো আমাদের কবিতার ভাষায় কথা বলেনা, তারাতো ওক্কে, ওএমজি, কেয়াবাত, সি ইয়া (See You), এমন সব শব্দ ব্যবহার করে, আবার আমার ভাইয়ের টাঙ্গাইলের শিক্ষিতা বউ টেলিফোনে আইসা ছিলাম, যাইতে ছিলাম বলে ফেলে ভালো বাংলা বলতে গিয়ে জিভ কাটে, আমিও অবশ্য অমনটা করে ফেলি !
  
  সেই পর্যায়ে আমি আপনার কবিতাটা পড়ে মুগ্ধ হলাম। থিমটা খুবই সুন্দর, কিন্তু আমিতো বরং জড়িয়ে গেলাম আপনার "নাফের জলে", "এতটুকু ছুঁইতে পেরেছি", "দেখিয়াছি তোমায়", "ঋণী করেছো মোরে"। আমিতো হাত তুলে বলবো মারহাবা মারহাবা, কেয়াবাৎ, বহুৎ খু, সালাম/প্রণাম/ কুর্ণিশ কবিবর, হ্যাঁ তোমাকে, তোমাকে। কাছে থাকলে একগুচ্ছ ফুলের তোড়া ছুঁড়ে দিতাম এই আসরে, আপনার আসরে ফুল চন্দন ঝরুক। যাকগে, এটা হচ্ছে আমার মতামত, অন্যরা এটা মেনে না নিতেও পারেন, কিন্তু আপনি যে একটা এক্সপেরিমেন্ট করছেন, সেটা দেখে আমি নিজে খুব সুখী হলাম। আমি প্রবীণ তবু নতুন গন্ধের সন্ধানে ওক্ পাইন ফার্ন বনে ঘুরে বেড়াই!
  অনেক অভিনন্দন রইলো।
  উত্তর দিন
  • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ১৯:৪৯ মি:
    প্রিয় কল্যাণেষু, আপনি লিখেছেন- জীবনের অর্থ খুঁজতে একবার জিপসী দলে যোগ দিয়েছিলেন । এখানে আপনার সাথে আমার খানিক মিল রয়েছে। আমি কখনো সমরেশ বাবুর উত্তোরাধীকার, কালবেলা, কালপুরুষের নায়ক অনিমেষের মত সমাজ পরিবর্তনের ভ্রোত নিয়ে রাজনীতি করি নাই। তবে জীবন কিংবা সংসারের প্রতি কেমন একটা বিতৃষ্ণা ছিল সবসময়ই। কিশোর বয়সে একবার ঘর ছেড়েছিলাম । সম্ভবত ৯ ক্লাসে পড়ি। কাউকে কিছু না বলে যাত্রাপালা দলের সাথে যাত্রা দলের নায়ক হবার বাসনা নিয়ে প্রথম গ্রাম ছেড়ে নিজ জেলা ছেড়ে চলে গিয়েছিলাম অন্য জেলায়। রবীন্দ্রনাথের দইওয়ালা নাটকের অমলের মতই উপলগ্ধি হয়েছিল, পাঁচমুড়া পাহাড়ের তলায় শ্যামলা নদীর তীরের বড় বড় গাছের সাঁড়ির ছায়া-সুনিবিড় গ্রামের মত। অবশ্য বেশি দিন স্থায়ী হয়নি, পরিবারের লোকজন খুঁজে বের করে নিয়ে এসেছিলেন। কে জানে সেখানে থাকলেই হয়তো বা ভাল থাকতাম।
    আপনাকে অতি তাড়াতাড়ি ঢাকা- অ্যামেরিকা এয়ার পার্সেল মেইল সম্পর্কে জানাবো।
    রবীন্দ্রনাথের শিশুতোষ লেখা “দইওয়ালা” (যা ক্লাস ফোরে পড়ার সময় আমার মন উদাস করে দিত) তুলে ধরলাম:-
    
    
    দইওয়ালা। দই —দই —ভালো দই!
    অমল। দইওয়ালা, দইওয়ালা, ও দইওয়ালা
    দইওয়ালা। ডাকছ কেন? দই কিনবে?
    অমল। কেমন করে কিনব! আমার তো পয়সা নেই।
    দইওয়ালা। কেমন ছেলে তুমি। কিনবে না তো আমার বেলা বইয়ে দাও কেন?
    অমল। আমি যদি তোমার সঙ্গে চলে যেতে পারতুম তো যেতুম।
    দইওয়ালা আমার সঙ্গে!
    অমল। হাঁ। তুমি যে কত দূর থেকে হাঁকতে হাঁকতে চলে যাচ্ছ শুনে, আমার মন কেমন করছে।
    দইওয়ালা। (দধির বাঁক নামাইয়া) বাবা, তুমি এখানে বসে কী করছ?
    অমল। কবিরাজ আমাকে বেরোতে বারণ করেছে, তাই আমি সারাদিন এইখেনেই বসে থাকি।
    দইওআলা। আহা, বাছা তোমার কী হয়েছে?
    অমল। আমি জানি নে। আমি তো কিচ্ছু পড়ি নি, তাই আমি জানি নে আমার কী হয়েছে। দইওআলা, তুমি কোথা থেকে আসছ?
    দইওয়ালা আমাদের গ্রাম থেকে আসছি।
    অমল। তোমাদের গ্রাম? অনে—ক দূরে তোমাদের গ্রাম?
    দইওয়ালা। আমাদের গ্রাম সেই পাঁচমুড়া পাহাড়ের তলায়। শামলী নদীর ধারে।
    অমল। পাঁচমুড়া পাহাড় —শামলী নদী —কী জানি,হয়তো তোমাদের গ্রাম দেখেছি —কবে সে আমার মনে পড়ে না।
    দইওয়ালা তুমি দেখেছ? পাহাড়তলায় কোনোদিন গিয়েছিলে নাকি?
    অমল। না, কোনোদিন যাই নি। কিন্তু আমার মনে হয় যেন আমি দেখেছি। অনেক পুরোনোকালের খুব বড়ো বড়ো গাছের তলায় তোমাদের গ্রাম —একটি লাল রঙের রাস্তার ধারে। না?
    দইওয়ালা। ঠিক বলেছ বাবা।
    অমল। সেখানে পাহাড়ের গায়ে সব গোরু চরে বেড়াচ্ছে।
    দইওয়ালা। কী আশ্চর্য! ঠিক বলছ। আমাদের গ্রামে গোরু চরে বৈকি, খুব চরে।
    অমল। মেয়েরা সব নদী থেকে জল তুলে মাথায় কলসী করে নিয়ে যায় – তাদের লাল শাড়ি পরা।
    দইওআলা। বা! বা! ঠিক কথা। আমাদের সব গয়লাপাড়ার মেয়েরা নদী থেকে জল তুলে তো নিয়ে যায়ই। তবে কিনা তারা সবাই যে লাল শাড়ি পরে তা নয় —কিন্তু বাবা, তুমি নিশ্চয় কোনোদিন সেখানে বেড়াতে গিয়েছিলে!
    অমল। সত্যি বলছি দইওআলা, আমি একদিনও যাই নি। কবিরাজ যেদিন আমাকে বাইরে যেতে বলবে সেদিন তুমি নিয়ে যাবে তোমাদের গ্রামে?
    দইওয়ালা যাব বই কি বাবা, খুব নিয়ে যাব!
    অমল। আমাকে তোমার মতো ঐরকম দই বেচতে শিখিয়ে দিয়ো। ঐরকম বাঁক কাঁধে নিয়ে —ঐরকম খুব দূরের রাস্তা দিয়ে।
    দইওয়ালা। মরে যাই! দই বেচতে যাবে কেন বাবা ? এত এত পুঁথি পড়ে তুমি পণ্ডিত হয়ে উঠবে।
    অমল। না, না, আমি কক্‌খনো পণ্ডিত হব না। আমি তোমাদের রাঙা রাস্তার ধারে তোমাদের বুড়ো বটের তলায় গোয়ালপাড়া থেকে দই নিয়ে এসে দূরে দূরে গ্রামে গ্রামে বেচে বেচে বেড়াব। কী রকম করে তুমি বল, দই, দই, দই —ভালো দই। আমাকে সুরটা শিখিয়ে দাও।
    দইওয়ালা। হায় পোড়াকপাল! এ সুরও কি শেখবার সুর!
    অমল। না, না, ও আমার শুনতে খুব ভালো লাগে। আকাশের খুব শেষ থেকে যেমন পাখির ডাক শুনলে মন উদাস হয়ে যায় —তেমনি ঐ রাস্তার মোড় থেকে ঐ গাছের সারির মধ্যে দিয়ে যখন তোমার ডাক আসছিল, আমার মনে হচ্ছিল —কী জানি কী মনে হচ্ছিল!
    দইওয়ালা। বাবা, এক ভাঁড় দই তুমি খাও।
    অমল। আমার তো পয়সা নেই।
    দইওয়ালা। না না না না —পয়সার কথা বোলো না। তুমি আমার দই একটু খেলে আমি কত খুশি হব।
    অমল। তোমার কি অনেক দেরি হয়ে গেল?
    দইওয়ালা। কিচ্ছু দেরি হয় নি বাবা, আমার কোনো লোকসান হয় নি। দই বেচতে যে কত সুখ সে তোমার কাছে শিখে নিলুম।
    উত্তর দিন
    • শাহনূর ১৬/০১/২০২২, ২১:২০ মি:
      এই দইওয়ালার উত্তরে আমি আপনাকে অনেক বড় উত্তর দিয়েছিলাম, কিন্তু কোনো কারণে আমি সেটা দেখতে পাচ্ছিনা, অথচ আপনার লেখায় আমার মন্তব্যএর লিষ্টে সেটা দেখতে পাচ্ছি। আপনি কি দেখতে পাচ্ছেন? সেখানে ছেলে বেলায় আমার মায়ের গল্পে বলা দইওয়ালা ছিলো। বেশ বড় মন্তব্য! আপনার যাত্রাদলের কথাও ছিলো। আমি আবার পোষ্ট করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু সিস্টেম বলছে "একই মন্তব্য দুবার দেয়া যায়না"! হারিয়ে গেলে আমার বেশ দুঃখ হবে, কেননা আমার বেশ সময় ব্যয় হয়েছিলো!
  • শাহনূর ১৫/০১/২০২২, ২২:১৩ মি:
    আমাজনের বইটা দুদিন পর আসবে। পরবাসে মৈত্রীই দেবীর বইটা আছে একটা কপি, ওনারা সেটা সামনের সপ্তায় পাঠাবেন লিখেছেন। যাক আমিতো খুব খুশী, তবে আল্লাহ আল্লাহ করছি ক্ষুদ্র প্রিন্ট যেন নাহয়, পড়তে আমার অসুবিধা হয় আজকাল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এ দুটোর রেফারেন্স দেবার জন্য!
    
    দেখলাম আপনি আপনার পরিচিতিতে নতুন ছবি দিয়েছেন। বেশ লাগছে কবিবর, আগের ছবিটাও সুন্দর ছিলো, তবে কিনা একাউন্টিং একজেকিউটিভ মনেহতো, এখন কবি মনে হচ্ছে!
    উত্তর দিন
    • শাহনূর ১৬/০১/২০২২, ২১:৫৬ মি:
      ঠিক আছে। কি আর করবো! একবার আপনি যদি আমাকে প্রিয় সদস্য করে নেন, তখন "আপনার কবিতায় তার মন্তব্য" বাটন ব্যবহার করে হয়তো দেখতে পাবেন। ঠিক জানিনা। আমি অন্যভাবে অন্য কোথাও সেটা পাঠাতে চেষ্টা করবো! বানান ভুলের জন্য বিচলিত হবার কোনো কারণ নেই, আমরা জানি মন্তব্য এডিট করা প্রায় অসম্ভব এই আসরে।
    • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ২১:৪৩ মি:
      না, আপনার থেকে বিশদ সে মন্তব্য আসেনি।। উপরে আমার লেখায় একটা শব্দ বানান ভুল আছে, ব্রত কে ভ্রোত লিখছি৷ আরও ভুল থাকতে পারে।
    • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ১৯:৪০ মি:
      অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা নিরন্তর, প্রিয় কবি।
• বিভূতি দাস ১৫/০১/২০২২, ২০:০২ মি:
  দারুণ কাব্যিক প্রেমের সন্তরন।
  মন কাড়ল " যেমন খেলে চাঁদের আলো নাফের জলে ঝিলিমিলি "
  তবে নাফের জলে ফেব্রুয়ারি ২০১৯ শে ঝড়ের উন্মাদনা দেখেছি,
  তার রূপ আজো মানসে আর ক্যামেরার লেন্সে ধরে রেখেছি।
  শুভেচ্ছা নিরন্তর, ভালো থাকবেন কবি।
  উত্তর দিন
  • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ১৮:২১ মি:
    অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা নিরন্তর, প্রিয় কবি।
    উত্তর দিন
• মার্শাল ইফতেখার আহমেদ ১৫/০১/২০২২, ১৪:৫৬ মি:
  অত্যন্ত সুন্দর! সুন্দর উপমা! ভালো লাগলো পাঠ! অশেষ শুভেচ্ছা প্রিয় কবি।
  উত্তর দিন
  • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ১৮:২২ মি:
    অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা নিরন্তর, প্রিয় কবি।
    উত্তর দিন
• মোঃ সিরাজুল হক ভূঞা ১৫/০১/২০২২, ১৪:০৭ মি:
  অনবদ্য প্রেমের মনোমুগ্ধকর রচনাশৈলী প্রিয় কবি। চমৎকার কাব্যিক শব্দ চয়ন ভলো লাগলো। শুভকামনা সবসময় প্রিয় কবি।
  উত্তর দিন
  • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ১৮:২২ মি:
    অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা নিরন্তর, প্রিয় কবি।
    উত্তর দিন
• অবিরুদ্ধ মাহমুদ ১৫/০১/২০২২, ১০:৫৫ মি:
  অনবদ্য শব্দচয়ন আর কথামালায় সাজানো চমৎকার প্রেমের আলেখ্য।।অসাধারণ সুন্দর নিবেদন। ভালো লাগলো।। হার্দিক শুভেচ্ছা রইল প্রিয় শ্রদ্ধেয় বরেণ্য কবি।। ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন সবসময়।।
  উত্তর দিন
  • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ১৮:২২ মি:
    অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা নিরন্তর, প্রিয় কবি।
    উত্তর দিন
• সুমিত্র দত্ত রায় ১৫/০১/২০২২, ১০:৪৩ মি:
  অসম্ভব সুন্দর প্রেমগাঁথা। চমৎকার উপমা ' পাথর
  ক্ষয়ে ঝরনা বহে নিরবধি'। হার্দিক শুভেচ্ছা রইল । ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সবসময়।
  উত্তর দিন
  • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ১৮:২২ মি:
    অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা নিরন্তর, প্রিয় কবি।
    উত্তর দিন
• এম.এইচ.শ্রাবন ১৫/০১/২০২২, ০৯:৩৯ মি:
  সুন্দর উপমা সমৃদ্ধ কবিতা।পাঠে মুগ্ধতা রাশি রাশি। শুভকামনা নিরন্তর কবি
  উত্তর দিন
  • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ১৮:২৩ মি:
    অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা নিরন্তর, প্রিয় কবি।
    উত্তর দিন
• শরীফ এমদাদ হোসেন ১৫/০১/২০২২, ০৮:৩৫ মি:
  দেখিয়াছি, লোভিয়াছি মোরে, নাহি শব্দ কয়টা লেখাটা হতে পরিবর্তন করলে লেখাটা সময়ের সাথে মিলে যায়।
  এসব শব্দ আধুনিক কবিতায় পরিহার করা হয় ষাটের দশক হতে।
  আর পুরো লেখাটা ভারী সুন্দর। অনেক শুভকামনা
  উত্তর দিন
  • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ১৮:৪৭ মি:
    প্রিয় কবি, কবিতার ব্যাকরণ আমার ভাল জানা নেই। লক্ষ্য করবেন, এই যাবত যা প্রকাশ করেছি প্রায় সবগুলোই বেশ আগেরকার সময় লেখা। যখন যা লেখেছি সবগুলো সংগ্রহে রাখতেও পারি নাই। কত লেখা কত কমিপউটার অথবা স্তুপকৃত অদরকারি কাগজের সাথে হারিয়ে গেছে তার খবরই রেখেছে বা কে? এখন দুয়েকটা খুঁজে টুজে প্রকাশ করি। কত কম্পিউটারের নষ্ট মাদার বোর্ডে আমার লেখার অন্তিম সমাধিত হয়েছে তারও কোন হিসাব রাখা হয়নি। যেখানে লেখা পাঠ যোগ্য ছিল বলে মনে হত না সেখানে ব্যাকরণের তো বালাই নেই। মনে চাইলে লিখতাম নিজেই পাঠ করতাম। আর হ্যাঁ শব্দগুলো যদি একান্ত ব্যাকরণ কে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শণ করে তবে ধড়িবাজ শব্দগুলো পরিবর্তন করা যেতেই পারে।
    অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা নিরন্তর, প্রিয় কবি।
    উত্তর দিন
• আলমগীর সরকার লিটন ১৫/০১/২০২২, ০৮:৩১ মি:
  বেশ আবেগময় প্রকাশ কবি দা ভাল থাকবেন
  উত্তর দিন
  • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ১৮:২৫ মি:
    অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা নিরন্তর, প্রিয় কবি।
    উত্তর দিন
• মোঃ আব্দুল লতিফ রিপন ১৫/০১/২০২২, ০৮:২৩ মি:
  অপূর্ব রূপক সমৃদ্ধ মন মুগ্ধ করা প্রেমের কবিতা!
  শুভেচ্ছা সতত প্রিয় কবি।
  উত্তর দিন
  • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ১৮:২৫ মি:
    অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা নিরন্তর, প্রিয় কবি।
    উত্তর দিন
• জগদীশ চন্দ্র মণ্ডল ১৫/০১/২০২২, ০৮:০৫ মি:
  নিঃস্বার্থ, নিষ্কাম প্রেম! ভালো লাগে তাই ভালোবাসি! দারুন দারুন উপমায় প্রেমের অপূর্ব অনুভূতি এবং অভিব্যক্তির নান্দনিক প্রকাশ! ভীষণ ভালো লাগলো প্রিয় কবি! অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই।
  উত্তর দিন
  • আল শাহিন (নিষিদ্ধ গন্ধম) ১৬/০১/২০২২, ১৮:২৫ মি:
    অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা নিরন্তর, প্রিয় কবি।
    উত্তর দিন