তোমায় নিয়ে নিশি কাব্যের রচনা গুলো
পান্ডুলিপিতে খলখল করে,
নির্ঘুমের চোঝ নীলাভ হয়ে যায়
সুখ গুলো বিরহের কোঠরে মরে।
চাদরে জড়ানো গভীর ভালোবাসা
অর্তনাদে বিগলিত হয়, কৈশরে;
শৈশবের বিষ উতলে ওঠে বুকে
বয়েসসন্ধি সবে গিয়েছে অবশরে।
যখন তোমার সদ্য ফোটা বুক দেখতাম
অমৃত মনে হতো ঠোঁট;
ও ঠোঁটে এখন জ্বালাময়ী বিষ।
এখন শিস দেয় অন্য নারী,বন্য পিপাসু;
চুমুর ধরন এক,স্বাদ গন্ধে জটিলতা।
পর রমনীর শরীরে এ কার ছায়া?
চোখ ভারী হয়ে আসে ও শরীর দেখে
মলিন লাগে নাবিকের এমন সুখ !
উল্টো প্রেম, আদুরে ভাবনা, তুচ্ছ সব।
চিহ্ন দেয়ালিকায় বালিকার ঠোঁট
উফ্, কোথায় যেনো হারিয়ে যাচ্ছে।
মুছে যায় এলোমেলো সব চিহ্ন স্মৃতি
তবুও নষ্ট ভাবনায় ডুবে যাই আমি।
শৈশবে ফুলে ওঠা শরীর কোথাও নেই
মেলে সব খিদে ভরা অবহেলিত নারী।
খিদে মিটলেই যাই যাই সুর বাজে,
পিছুটান নেই, রুটিনের বায়না নেই।
প্রেম প্রেম খেলা নেই, কোথাও
যা পাই তার সবটাই খিদে।