কবিত্বের আড়ালে
খেলে যায় খেলারাম ঠিক তালে তালে
সু-চতুর ডিগবাজি দেয় সে মানবতার জালে
শিকারের অপেক্ষায় ধর্মদ্রোহী কিছু জ্ঞানপাপী!
মাকড়সার মতো ফাঁদ পেতে থাকে চুপিচাপি
বসে যায় দু’হাতে নিয়ে ডগরেল কবিতার ঝাঁপি!!
ইনিয়ে বিনিয়ে তারা
লাগাতে চায় বিভেদের যত আছে চারা
আমাদের সরল মস্তিষ্কের ভেতর বানায় আখড়া!
ছুড়ে মারে শয়তানী অধর্মের কালো কালো বিষ
যখনি দ্যাখে মিলে মিশে আছে সব ধর্মের মানুষ
তখনি ওদের হিংসুক মন বলে ওঠে ইস্ রে ইস্ !!
সেই থেকে বুকের ভেতর ওদের শুরু হয় খচখচ
বিষাক্ত দুই হাত নড়ে উঠে অস্থির- করে কষ্ মষ্
হঠাৎ
শয়তানী চেতনায় জেঁগে ওঠে এক কালো মোষ
সাপের মতন কবিতার ছোঁবলে করে ফোঁস ফোঁস!
যদিও পৃথিবীতে সব অধর্মের নামে শুধু ধ্বস
যদিও মিথ্যার বেসাতি পায় না হালে খুব পানি
যদিও অবশেষে ফিরে আসে ধর্মের পথে সু-জ্ঞানী
যদিও প্রকৃতি ঘোষনা করে সদা সত্যের বাণী
যদিও একতা শৃংখলাই খুজেঁ পায় যতদূর
যায় সব দূরবীণ চোখ
যদিও স্রষ্টার অস্তিত্বই বার বার খুঁজে পায়
সত্যে অমোঘ!!