ট্রেনের উলটো সিটে বসে ভাবছি এইভাবে ফিরে যাওয়া যেত যদি না থাকা অবধি,পথে হাঁটা রাস্তার পাশে হয়তো আমিও পেতাম কাকতাড়ুয়ার মত রাত পড়া অবসর।
কখন অব্যয়হীন শস্যে এসেছে হেলানো গন্ধ,প্রতিরক্ষা ভুলে পাখিদের ঝগড়ায় শামিল হতাম এক তৃতীয়পক্ষ আর উপরিপাওনা হত মাটিখন্ডে ধূসর ঠুকর।
গন্তব্য অদৃশ্য হলে মাঝামাঝি জমে উঠে ভাতের চড়ুই,কাকপনায় দস্যি হয় আমলকি দুপুর।
নাকছবি পেড়িয়ে গেলে দাঁড়িয়ে থাকে চুড়ি পড়া মনুমেন্ট,বিগত ঘুমের সাক্ষ্য দেয় মৌনভূক বেঞ্চ।
অথচ মৃতের মত প্রয়োজনহীন নই বলে দূরত্ব ডিঙিয়ে সময়ের দিকে গেলে কেউ কেউ গোপন করে না কেঁপে উঠা সংশয়।