কোথাও কোন যতিচিহ্ন নেই।একা ট্রেন ক্রমাগত চক্কর খায় উত্তর থেকে দক্ষিণে।সামুদ্রিক নোনা মেয়ের কাছে নোঙর ডুবিয়ে দেখে আড়ালে দাঁড়ানো পাথর সমগ্র।পূর্ণ দোলনকাল পায় না মানুষজন্ম,এ কথা পেন্ডুলামের অবিরাম কাটাটিও জানে।অথচ দ্রাঘিমাংশের নিচে একক দশক থেকে প্রস্ফূটিত হয় শূন্যের শহর।
পেড়োই নদী ও অন্ধকার,আহ্নিক গতির মুখোমুখি স্থির তবু বিজ্ঞাপিত ভ্রমণ। কোথাও কিছুই কারও হারানোর নেই,ঘুমন্ত বৃক্ষের রক্তপাতে মূক থাক কলা ও কোকিলসভ্য।
বহুদিন দেখিনি প্রতিফলন,উলম্ব রেখা এসে তীব্র ঘেঁষে গেছে বিভেদবিন্দু।রূপার বাটখারায় ইলিশের ওজন হতেও পারে কিছুটা কম,তার পাশে ব্যকুল
সঞ্চয়ের চেয়ে কারও কারও ব্যক্তিগত ক্ষয়ে যাওয়া ভাল।
মাছের চোখে জল ছিল কিনা এ প্রশ্ন অবান্তর।
আপাত সমান যদিও--কালোতে অন্ধই ফেলতে পারে সুদক্ষ পাতাকাঠি।