আড়ালে দাঁড়িয়ে থাকা
ক্ষীন সেই স্বপ্নগুলো হতাশায় নির্ঘুম!
পরিবেশের উদাসীন এ ধারায়
তার কর্তৃত্ব বেমানান!
সমাজের নীল নকশা স্পষ্টত দেখছে সে-
তবুও নিরব নিশ্চুপ তার দুপাটি।
শকুনের নীলাভ চোখ খোলা মাঠে নিভৃত -
বের হলেই সত্যাসত্য ; গহবরে চলে যায় দ্রুত।
বাক্যের ফুলঝুরি আর বাহুর ঝাকুনী
কিংবা বাকের অশালীন পদ্য!
জ্যামহীন বেড়িয়ে আসে নখদর্পে।

টুটি চেপেই লুকিয়ে র‍য় সে,
একদা নিস্তেজ হয়ে যায় শরীর
সত্য তালাশের অবিরত আখি
দূর্বল আর ঘোলাটে হয়ে পরে
তারপর, থেমে যায় জীবন প্রদীপ!!
প্রতিদিন এভাবেই নিথর হয় কতক,
যাদের সত্য প্রকাশের ক্ষমতা নেই
কিংবা নেই কোন অবস্থান!

এই সময় শুধু বাহুওয়ালাদের
যাদের রক্ত চক্ষুর প্রভাবে ন্যায়ের দন্ড ভেঙ্গে
গিয়ে ইচ্ছে পাহাড় প্রতিষ্ঠা পায়।
আর তারা প্রতিষ্ঠা পায় চলে গিয়েও
সাধারণের প্রতিকৃতিতে।
রক্ত চক্ষুর আবির্ভাবে তাদের এমন
নিরবতাই, শক্তিশালী প্রতিবাদের স্বরুপ।

০৭/১১/২০১৮ইং