প্রিয়ভাষিনি দ্বিজেন মালির একমাত্র মেয়ে।সুন্দরী ও শিক্ষিত।যেন তন্নি শ্যামা শিখরদশণা,এক কথায় গোবরে পদ্মফুলের ন্যায়।
দ্বিজেন পৌরসভার চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী'উত্তরাধীকার সুত্রে।মুলত বংশগত কাজ।
হারাধন গত হওয়ার পর জায়গা ধকল করেন।
কন্যা সন্তানের জন্ম দিয়ে' প্রিয়ন্তিও শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।জন্মের পর হারাধনই নাতনির নাম রাখেন পরলোক প্রাপ্ত সহধর্মিনী সুভাষিনী ও পুত্রবধুর নামের সাথে মিল রেখে।কালের শেষ স্মৃতি চিহ্ন ধরে রাখতে।
সেই প্রিয়ভাষীনি আজ এই পৌরসভার দ্বিতিয় শ্রেণীর কর্মচারী।পৃথিবীর বুকে নতুন চিহ্নের ধাত্রি'কালের নব সুচনায় ॥
#বালির_অশ্রু