সময় বড়ই রক্তচোষা,
টিক টিক করে কি যেন যুক্তি করে মৃত্যুর সাথে।
আমাদের রক্ত ধীরে ধীরে চুষে,
ডুব দিতে বাধ্য করে,
অচেনা অন্ধকারে।
যখন মনে হয় এই সময়,
আমাকেও ছাড়বে না,
ঠিক তখন বুকটা কিসের যেন ভয়ে কেঁপে উঠে।
কয়েক ফোঁটা অশ্রু জল ভয়কে জয় করতে চেষ্ট করেও বার বার ব্যার্থ হয়ে ফেরে।
মনে হয় যদি আমি শরতের মেঘে হতে পারতাম!
বাতাসে ভর করে উড়ে,
এই ধরার ছাদের উপরে লুকাতাম।
তোমরা ভেবো না যে এটা আমি কবিতা লিখছি।
দৈবাৎ ঘড়ির দিকে দৃষ্টি পড়তেই,
মনটা কেমন যেন এলোমেলো হয়ে কোথায় যেন হেঁটে চলছে।
জানি না গন্তব্য কোথায়,
কোথায় থামবে।
তবে চলতি পথে দেখছি,
জোঁনাকি উড়ছে, ফুল ফুটছে, পাখি ডিম পাড়ছে,
কিন্তু আমার কি কাজ?
কি করছি আমি?
কিছুই বুঝতে পারছি না......